মিটিংয়ে ঘুমানোই কর্মকর্তাকে খুন!
উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের কথা এখন সারা বিশ্ব জানে। প্রতিদিন তার অপকীর্তির কথা সামনে আসে। অত্যাচারী এই শাসকের আরও নৃশংসতার কথা সম্প্রতি সামনে এলো। তার সঙ্গে মিটিংয়ে এক সরকারি কর্মকর্তার চোখ লেগে আসায় একেবারে কামান দিয়ে তাকে উড়িয়ে দিয়ে হত্যা করা হল।
উত্তর কোরিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা রি ইয়ং জিনকে সেনাবাহিনীর কাজে ব্যবহৃত অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফ্ট গান দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে বলে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্র জানিয়েছে। এর আগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা হোয়াং মিনকেও এমনই নৃশংস কায়দায় হত্যা করা হয়েছিল।
নিজের পিতার মৃত্যুর পর ২০১১ সালে কমিউনিস্ট রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতায় আসেন কিং জং উন। এরপর থেকে আজ অবধি বহু সরকারি কর্মকর্তা ও মন্ত্রীকে হত্যা করেছেন কিম। এমনকি নিজের চাচা জাং সং থেককেও মেরে ফেলতে বুক কাঁপেনি এই স্বেচ্ছাচারী শাসকের।
এর পাশাপাশি নিজের প্রতি ভয়কে জিইয়ে রাখতে আরও দুই সরকারি কর্মকর্তাকেও হত্যা করা হয়েছে কিমের নির্দেশে। কেউ যাতে কিমের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে না পারে সেই ভয়কে উসকে দিতেই নতুন করে এই গণহত্যা শুরু করেছেন কিম, এমনটাই বক্তব্য দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের।
২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এখনও পর্যন্ত প্রায় একশ সরকারি কর্মীর প্রাণ গেছে কিম জং উনের রোষের কারণে। এর আগে নিজের ফুফাকে কুকুর লেলিয়ে মেরে ফেলেছিলেন কিম। এছাড়া গত বছর এপ্রিলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হাইওন ইয়োঙ্গ চোলকেও সরকারি অনুষ্ঠানে ঘুমিয়ে পড়ার দায়ে মিসাইলের সামনে রেখে একইভাবে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া
উত্তর কোরিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা রি ইয়ং জিনকে সেনাবাহিনীর কাজে ব্যবহৃত অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফ্ট গান দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে বলে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্র জানিয়েছে। এর আগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা হোয়াং মিনকেও এমনই নৃশংস কায়দায় হত্যা করা হয়েছিল।
নিজের পিতার মৃত্যুর পর ২০১১ সালে কমিউনিস্ট রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতায় আসেন কিং জং উন। এরপর থেকে আজ অবধি বহু সরকারি কর্মকর্তা ও মন্ত্রীকে হত্যা করেছেন কিম। এমনকি নিজের চাচা জাং সং থেককেও মেরে ফেলতে বুক কাঁপেনি এই স্বেচ্ছাচারী শাসকের।
এর পাশাপাশি নিজের প্রতি ভয়কে জিইয়ে রাখতে আরও দুই সরকারি কর্মকর্তাকেও হত্যা করা হয়েছে কিমের নির্দেশে। কেউ যাতে কিমের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে না পারে সেই ভয়কে উসকে দিতেই নতুন করে এই গণহত্যা শুরু করেছেন কিম, এমনটাই বক্তব্য দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের।
২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এখনও পর্যন্ত প্রায় একশ সরকারি কর্মীর প্রাণ গেছে কিম জং উনের রোষের কারণে। এর আগে নিজের ফুফাকে কুকুর লেলিয়ে মেরে ফেলেছিলেন কিম। এছাড়া গত বছর এপ্রিলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হাইওন ইয়োঙ্গ চোলকেও সরকারি অনুষ্ঠানে ঘুমিয়ে পড়ার দায়ে মিসাইলের সামনে রেখে একইভাবে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া
0 comments:
Post a Comment