Select Menu
  • Home
  • Blog Design
  • Widgets
    • HTML Editor
    • HTML Parser
    • Counter Tool
    • Css Minifier
    • Live Viewer
    • Color Code
  • SEO
  • Online Earning
  • Technology
  • About Us
  • Contact Us
  • Download
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy
  • Sitemap
  • Download
Shahoreyar Mostofa
  • Home
  • Blog Design
  • Widgets
  • SEO
  • Android
    • Adroid Tips
    • Android Apps
    • Android News
  • Earning
  • Error404
Archive for October 2015

Saturday, 31 October 2015

Unknown

সেকেন্ড-হ্যান্ড স্মার্টফোন কেনার আগে মাথায় রাখুন ৭টি বিষয়

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     প্রযুক্তি কথন      No comments   

নতুন ফোনের পিছনে এই মুহূর্তে একগাদা টাকা খরচ না-করে সেকেন্ড-হ্যান্ড স্মার্টফোন কিনবেন বলে ভাবছেন? বা, কারও কাছ থেকে খুব সস্তায় স্মার্টফোন পাচ্ছেন বলে আগেপিছে না-ভেবেই কেনার বিষয়ে মনস্থির করে ফেলেছেন? তা আপনি কিনতেই পারেন। কিন্তু তাড়াহুড়া করবেন না। কেনার আগে একটু বাজিয়ে নিন। মানে, মাথায় রাখুন সাতটি বিষয়। এতে লাভ আপনারই।
১. ফোনের বিল চেয়ে নিন
ফোন যখন কিনছেন, তখন তো অ্যাকসেসরিজ কী আছে তা চাইবেনই। কিন্তু সেই আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের সঙ্গে ফোন কেনার বিল ও বক্সটি চেয়ে নিতে ভুলবেন না। ফোনটি চোরাই কি না, শুধু সে বিষয়ে নিশ্চিত হতেই যে আপনি বিল চাইবেন তা কিন্তু নয়। ইচ্ছে করলে আপনি যাতে ফের বেচতে পারেন তার জন্যই বিল ও বক্সটি চেয়ে নেবেন। বিল থাকলে গ্যারান্টি পিরিয়ডের মধ্যে আপনি স্মার্টফোনটি বদলে নিতে পারবেন। আর ফোনটি চোরাই কি না, সেই ভেরিফিকেশনের জন্য IMEI নাম্বার জানাটা জরুরি। ফোনের বক্স থাকলে, আপনি IMEI নাম্বার পেয়ে যাবেন। আর ফোনের অ্যাকসেসরিজ যদি সব আসল না হয়, সে ক্ষেত্রে দামদর করতে আপনার সুবিধা হয়।
২. জিবি র‌্যাম চাই
আপনার স্মার্টফোনের দাম ১০ হাজার টাকার কম হলেও ২জিবি র‌্যাম থাকার কথা। সুতারাং কেনার আগে ভালো করে দেখে নেবেন দুই জিবি র‌্যাম পাচ্ছেন কি না। যদি দেখেন এক জিবি র‌্যাম তাহলে দাম ৫ থেকে ৬ হাজারের বেশি কখনোই নয়। সেই মতাবেক দামদস্তুর করে নিন। সেই সঙ্গে প্রসেসরও ভালো করে দেখে নেবেন।
৩. চোরাই ফোন নয় তো?
সেকেন্ড-হ্যান্ড ফোন কেনার আগে এই প্রশ্নটা মাথায় রাখবেন। সরল বিশ্বাসে কিছু কিনে বসবেন না। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, চোরাই স্মার্টফোন তড়িঘড়ি বেচে দেওয়ার ধান্দায় থাকেন বিক্রেতা। তাই স্মার্টফোনের বক্সটি চেয়ে নিন। যদি কোনও কারণে না-থাকে, '*#06#' ডায়াল করে ফোনের IMEI নাম্বার চেক করুন। IMEIdetective.com এর মতো ওয়েবসাইটেরও সাহায্য নিতে পারেন।
৪. নিজে হাতে হার্ডওয়্যার দেখে নিন
কিছুই না, ল্যাপটপ ও ইউএসবি কেবল থাকলে, নিজেই পরীক্ষা করে নিতে পারেন। স্মার্টফোনটি ল্যাপটপে কানেক্ট করে দেখুন ঠিকঠাক চার্জ হচ্ছে কি না। ডাটা ট্রান্সফার করা যাচ্ছে কি না, সেটিও দেখে নিন। সিমকার্ড লাগিয়ে নেটওয়ার্ক ঠিক আছে কি না, সেটিও দেখে নিন।
৫. টাকা দিন PayPal-এর মাধ্যমে
স্মার্টফোন কেনার টাকা দিন PayPal-এর মাধ্যমে। eBay-এর মতো ওয়েবসাইটে এই সুবিধা পাবেন। কোনও কারণে আপনার যদি মনে হয়, স্মার্টফোনটি ফেরত দেবেন, সেক্ষেত্রে টাকা ফেরত পাওয়া সহজ হবে।
৬. পারলে ফেসবুক থেকে কিনুন
কেনাকাটার জন্য একটা আদর্শ জায়গা ফেসবুক। বিক্রেতার প্রোফাইলটাও দেখে নিতে পারবেন। যে গ্রুপে কেনাবেচার বিজ্ঞাপন দেখছেন, তাদের ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কেও অবগত থাকতে পারবেন।
৭. ওয়ারেন্টি দেখে নিন
স্মার্টফোন কেনার পরপরই অনেকেই তাঁদের হ্যান্ডসেট আপগ্রেড করে নেন। অনেক সময় সেটা এক মাসের মধ্যেই। দেখে নিন ওয়ারেন্টি পিরিয়ডের মধ্যে রয়েছে কি না


Read More
Unknown

অন্যন্য : একটি মশার কয়েল, একশত সিগারেটের সমান ক্ষতি করে !!!

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     অন্যন্য      No comments   

একটা মশার কয়েল থেকে যে পরিমান ধোয়া বের হয় তার ১০০ টা সিগারেটের সমান ক্ষতিকর। আর এই কয়েলের ধোয়ায় উল্লেখযোগ্য পরিমান মানুষ ক্ষতির শিকার হচ্ছে বলে  একজন বিশেষজ্ঞ এ তথ্য জানান।সম্প্রতি মালয়েশিয়ার চেস্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশন এ গবেষনা চালায়। ফাউন্ডেশনের পরিচালক সন্দীপ সালভি বলেন, ‘অনেক মানুষ জানেই না যে একটা মশার কয়েল একশটা সিগারেটের সমান ক্ষতি করে ফেলছে তার ফুসফুসে।‘
তিনি আরও বলেন, মানব শরীরে বায়ু দূষণের প্রভাব সম্পর্কে গণসচেতনতার পর্যাপ্ত অভাব রয়েছে। বাসার ভেতরের বায়ু দূষণও শরীরের জন্য মারাত্বক। ভারতীয় ডাক্তারদের জন্য পর্যাপ্ত গবেষনা কেন্দ্রের অভাবও রয়েছে বলে তিনি জানান।প্রাপ্ত গবেষণা মতে, দিল্লির মূল রাস্তাগুলোর ৫০০ মিটারের মাঝে সবচেয়ে বেশি দূষণ হয়ে থাকে। আর এই দূষণের মাত্র প্রায় ৫৫ শতাংশ। যার কারণে এর আশপাশ অঞ্চলের মানুষ নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগে। বাতরা হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক সঞ্জীব বাগাই বলেন, ‘যানবাহনজনিত দূষণ পরিবেশের জন্য মারাত্বক উদ্বিগ্নতার বিষয়। ভারতে পাঁচ বছরের নিচে প্রায় ১০ লাখ শিশু শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত রোগে প্রান হারায়। একই সঙ্গে এই বায়ু দূষণের কারণে জিনগত সমস্যাও সৃষ্টি হচ্ছে দিন দিন।’তিনি আরও বলেন, বায়ু দূষণের জন্য শিল্প-কারখানা গুলোও দায়ী। শিল্প-কারখানাগুলোকে রাজধানী থেকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া খুবই প্রয়োজন।
Read More
Unknown

লেখাপড়া : লেখাপড়া ধ্বংশ করল আসলে কে?

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     লেখাপড়া      No comments   

1. Firoz Ahmed: “শুধু লোভ! বিজ্ঞানীদের এই কারণেই সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কেও কিছু ধারণা থাকা দরকার। লোভেরও ব্যকরণ আছে, নিয়ম-কানুনের উর্ধে সে নয়।”
2. Zafar Iqbal: “কারা প্রশ্নফাঁস করছে তাদের কখনো ধর‍া যায়নি, কিন্তু কারা গাইড বই থেকে প্রশ্ন নিয়ে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন প্রণয়ন করেন তাদের ধরতে তো কোনো সমস্যা নেই!”
জাফর ইকবালের লেখার জবাব দিয়েছে ফিরোজ আহমেদ। ২টি লেখা একসাথে পরিবেশিত হচ্ছে আলাল ও দুলাল-এর সৌজন্যে
লোভেরও ব্যকরণ আছে– ফিরোজ আহমেদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন
‘দেশের ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার সর্বনাশ করলো কে’ শিরোনামে মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রধানত দায়ী করলেন গাইডবই ব্যবসায়ীদের। তাদের লোভের বলি হচ্ছে কোমলমতি শিশুরা, ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা, এমনকি নোট বই বন্ধ করার জন্য যে সৃজনশীল পদ্ধতি আবিষ্কার করা হলো, সেটাকেও মুক্ত করা গেলো না এই থাবা থেকে, মোটামুটি এই হলো তার সিদ্ধান্তসমূহ।
শুধু লোভ! বিজ্ঞানীদের এই কারণেই সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কেও কিছু ধারণা থাকা দরকার। লোভেরও ব্যকরণ আছে, নিয়ম-কানুনের উর্ধে সে নয়। সমাজধ্বংসী লোভের উৎপত্তি খোঁজা সম্ভব, তার নিরাময়ও সর্বাংশে না হলেও গ্রহণযোগ্যমাত্রায় নামিয়ে আনাও কঠিন না। নোটবই-গাইড বইয়ের চাহিদা কেন তৈরি হলো, এত এত আইন তৈরি করেও কেন এগুলো বন্ধ করা গেলো না, সে বিষয়ে লেখক কি কিছু ভেবেছেন? কিছু প্রাথমিক ভাবনার রসদ দেয়া যাক:
১. কোন একটা পণ্য কেন বাজারে চালু থাকে? চাহিদা আছে বলেই। বিদ্যালয়ে যথাযথ শিক্ষা দেয়া হলে গাইড বই ধরার কি দরকার পড়তো শিক্ষার্থীদের?
২. তো শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে কেন যথাযথ শিক্ষা পান না? সম্ভবত তিনটে প্রধান কারণ আছে। এক, শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে পড়ান না, বাড়িতে আসতে বলেন। দুই, শিক্ষকরা যোগ্য নন। তিন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত ভয়াবহ রকমের বেশি।
শিক্ষকরা বাড়িতে পড়তে আসতে বলেন কেন? আইন করে কি তা বন্ধ করা যাবে? কখনো যাবে না, যতক্ষণ না আইন মেনে মোটামুটি সম্মানজনক জীবিকা তারা তারা অর্জন করতে পারছেন। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সবচে বড় সর্বনাশ যদি কেউ করে থাকে, সেটা সকল শিক্ষামন্ত্রী কিংবা অর্থমন্ত্রীরা, যারা শিক্ষকদের জন্য এমন বেতন নির্ধারণ করে আসছেন যুগ যুগ ধরে যে কোন যোগ্য ছেলে-মেয়ে শিক্ষক হবার কথা ভাবতে পারে না। যদি কেউ তা হনও, আর্থিক চাপে তাদের অধিকাংশের নৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে যায়। তারা আত্মসমর্পণ করেন। যতদিন না এমন বেতন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের জন্যও নির্ধারিত না হবে যে সবচে যোগ্য ছেলেমেয়েরা শিক্ষকতায় আসছেন, ততক্ষণ শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির কথা কল্পনাই করা যাবে না।
আর্থিক দুরাবস্থার স্বাভাবিক ফলাফল হলো খুব সম্ভবত দেশের অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষা প্রদানের উপযুক্তই নন। মফস্বলে যাওয়া আসা আছে, এমনকি শহরের বিদ্যালয়গুলোতেও, শিক্ষকদের মানের ভয়াবহতা না খেয়াল করে পারবেন না। এমনকি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এখন অনুদান নিয়ে যেমন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়, তেমনি অনুদান নিয়ে বাড়ির বসে থাকা সদস্যদের, পুত্র, মেয়ের জামাই, পুত্রবধু ইত্যাদিকে শিক্ষকতা পেশা জুটিয়ে দেয়ার ভয়ানক এক প্রবণতা শুরু হয়েছে মফস্বলে। এই শিক্ষকরা কি করে ব্যকরণ বা গণিত, রসায়ন বা পদার্থবিদ্যা বোঝাবেন? কি করে ভুগোল বা ইতিহাসে আগ্রহী করবেন শিক্ষার্থীদের?
শিক্ষার্থী শিক্ষক অনুপাতটাও পড়াবার অনুকূল নয় বহুক্ষেত্রে। অবশ্য জনপ্রিয় শিক্ষকদের ব্যক্তিগত পাঠদানেও ব্যবসাতেও দেখা যাবে চল্লিশ পঞ্চাশ জন উপস্থিত!
৩. তাহলে যে ব্যবস্থায় আপনি প্রায় সকল শিক্ষার্থীকে ধরেবেধে এমন দশার মাঝে ফেললেন যেখানে মুখস্ত করাই একমাত্র উপায়, সেখানে নোটবই গাইড বইয়ের রমরমা খুবই সঙ্গত এবং স্বাভাবিক। এখানে নানান নিয়মকানুন জারি করা কিংবা এই ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কামান দাগানো সামান্যই উপকারে আসবে।
৪. আরও ছোটখাট কিছু বিষয়। অধিকাংশ বিদ্যালয়ে কোন খাবার দেয়া হয় না শিক্ষার্থীদের। শিক্ষার্থীদের বিষয় বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি খিদে পেটে কোন পড়া তার বুদ্ধিতে কুলোয় না, অতএব মুখস্তই অবলম্বন হয়। ঢোকে না। হয়তো এই কারণেই সভ্য দেশগুলোতে বাচ্চাদের খাবারের বন্দোবস্ত করা হয়।
৫. খুব সম্ভবত আমাদের বিদ্যালয়ে ছেলেমেয়েদের দৈনিক কাটানো সময়ের পরিমানও বাড়ানো দরকার। তার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য বিরতি এবং খেলাধূলার ব্যবস্থা করা দরকার। একই বিদ্যালয়ে সকাল বিকাল দুই দফায় দুই দল শিক্ষার্থীকে পড়ানো সম্পদের সীমাবদ্ধতার অজুহাতে করে আসা হচ্ছে। সম্পদ আমাদের কম নেই, দরকার সেগুলোকে লুটের মাল বানানো বন্ধ করা।
৬. মধ্যবিত্ত -উচ্চবিত্ত তার সন্তানদের বাড়িতে পড়াবার জন্য মাসে পাঁচ থেকে বিশ হাজার পর্যন্ত অনায়াসে খরচ করছেন। দরিদ্র মানুষও এক দুই হাজার টাকা নাভিঃশ্বাস তুলে খরচ করতে বাধ্য হচ্ছেন। কেন আমরা শিক্ষার উন্নয়নের জন্য স্বচ্ছল মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চআয়ের মানুষের ওপর শিক্ষাকর বসিয়ে সকলের জন্য একই পদ্ধতির এমন শিক্ষার ব্যবস্থা করছি না যেটা সারা দেশে একই মানের যোগ্য শিক্ষকদের তুলে দেবে শিক্ষার্থীদের সামনে?
পাঠশালাটাকেই এমন বানিয়ে ফেলার প্রস্তাব করুন না, চারদিকের বিপুল চুরিদারির টাকাগুলো শিক্ষায় বরাদ্দ করতে বাধ্য করে এমন আওয়াজ তুলুন না যেখানে নোটবই গাইড বইয়ের চাহিদাটাই উধাও হয়ে যাবে! এমন শিক্ষানীতি নিন যেন বিদ্যালয়গুলোই এমন হয় যেখানে ছেলেটা-মেয়েটা খেলাধূলা করবে, একটা নাশতা আর একটা ভারি খাবার খাবে, আর পড়াশোনার আগাপাশতলা সেখানেই শেষ করে বাড়িতে এসে বাবা-মার সাথে জেগে থাকার বাকি সময়টুকু হেসেখেলে কাটাবে।
****
এ দেশের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার সর্বনাশ করল কে?
– ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, শাহজালাল প্রকৌশল ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়
[EXCERPT] “… আমি সবার অগোচরে খুব ধীরে ধীরে লেখাপড়ার উপর যে ‘স্লো পয়জনিং’ হচ্ছে তার কথা বলতে বসেছি।…
সেই যখন থেকে ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার দায়িত্ব নিয়ে শিক্ষক হয়েছি তখন থেকে আমি জানি একজন ছেলে বা মেয়ে কী শিখছে তার থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তার শেখার আগ্রহ আছে কি না? শেখার ক্ষমতা আছে কিনা সেই বিষয়টি। এই দেশের ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে আমার দুঃখের সীমা ছিল না। লেখাপড়ার নামে তাদের কিছু জিনিস মুখস্থ করানো হতো, পরীক্ষার হলে গিয়ে সেটা তাদের উগরে দিতে হতো। পড়াশোনার পুরো বিষয়টি ছিল খুব কষ্টের, কারণ মানুষের মস্তিষ্ক তৈরি হয়েছে বোঝার জন্যে, জানার জন্যে কিংবা বিশ্লেষণ করার জন্যে। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন মনে রাখার বিষয়টা মানুষের থেকে ভালো পারে শিম্পাঞ্জিরা!
তাই প্রথম যখন সৃজনশীল পদ্ধতির পরীক্ষার বিষয়টি সামনে এসেছিল আম‍ার আনন্দের সীমা ছিল না। (তখন অবশ্য সেটাকে বলা হতো কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন পদ্ধতি, কিন্তু কাঠামোবদ্ধ নামটাকে কেমন যেন কটমটে মনে হয়েছিল বলে এর নামটাকে পাল্টে সৃজনশীল করে দেয়া হয়েছিল) যাইহোক সৃজনশীল প্রশ্নের মূল বিষয়টা ছিল খুবই সহজ, এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্যে আর কখনো ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু মুখস্ত করতে হবে না। তারা যদি পুরো বইটা মন দিয়ে পড়ে তাহলেই হবে, প্রশ্নগুলোর উত্তর তারা ভেবে ভেবে দিতে পারবে। নতুন কিছু শুরু করা খুবই কঠিন, এখানেও সেটা দেখা গেল। সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি শুরু করা মাত্রই অভিভাবকেরা এর পিছনে লেগে গেলেন। স্বার্থপর অভিভাবকদের একটি মাত্র কথা, ‘স্বীকার করি এটা খুবই ভালো পদ্ধতি, কিন্তু আমার ছেলে কিংবা মেয়ে আগের পদ্ধতিতে পরীক্ষা দিয়ে বের হয়ে যাক তারপর এই পদ্ধতি প্রবর্তন করা হোক!’
তারা সৃজনশীল পদ্ধতির বিরুদ্ধে রীতিমতো আন্দোলন শুরু করেছিলেন! আম‍ার মনে আছে আমরা যারা ছাত্র-ছাত্রীদের মুখস্থ করার যন্ত্রণা থেকে উদ্ধার করার এই সুযোগটা পেয়ে লুফে নিয়েছিলাম তারা সবাই মিলে সেটাকে রক্ষা করার জন্যে উঠে পড়ে লেগে গিয়েছিলাম। রীতিমতো যুদ্ধ করে শেষ পর্যন্ত সারা পৃথিবীর ছেলেমেয়েরা যে পদ্ধতিতে (Bloom’s Taxonomy) লেখাপড়া করে, আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরাও সেই পদ্ধতিতে লেখাপড়া করার এবং পরীক্ষা দেওয়ার একটা সুযোগ পেল। অন্যদের কথা জানি না আমি খুব আগ্রহ নিয়ে আপেক্ষা করতে থাকলাম কখন এই ছেলেমেয়েগুলোকে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার নিজের ছাত্রছাত্রী হিসেবে পাব। কারণ এই ছাত্রগুলোর মস্তিষ্কগুলো থাকবে সতেজ, তীক্ষ্ণ এবং সৃজনশীল, মুখস্থ করিয়ে করিয়ে সেগুলোকে ভোঁতা করিয়ে দেওয়া হবে না।
কিছু দিনের ভেতরে আমি প্রথম দুঃসংবাদটি পেলাম- সেটি হচ্ছে সৃজনশীল প্রশ্নের গাইড বই বের হয়ে গেছে। খবরটি ছিল আমর কাছে অবিশ্বাস্য, কারণ সৃজনশীল প্রশ্নটাই করা হয়েছে যেন ছাত্র-ছাত্রীদের আর প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করতে না হয় সেজন্যে। তার থেকেও আরো ভায়াবহ ব্যাপার ঘটতে থাকল, শুধু যে বাজারে গাইড বই বের হতে থাকল তা নয়, আমাদের দেশের বড় বড় পত্রিকাগুলোও ‘শিক্ষা পাতা’ বা এ ধরনের নাম দিয়ে তাদের পত্রিকায় গাইড বই ছাপাতে শুরু করল! এগুলো হচ্ছে সেই পত্রিকা যারা এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার তীব্র সমালোচনা করে মুখে ফেনা তুলে ফেলে।
দেশের দুর্নীতির বিরুদ্ধে রীতিমতো সংগ্রাম করে, পত্রিকায় মূল কাজ সংবাদ ছাপানোর পাশাপাশি তারা জ্ঞান-বিজ্ঞ‍ান-আর্ট-কালচার নিয়ে ঠেলাঠেলি করে দেশেকে এগিয়ে নেওয়ার জন্যে জান কোরবান করে দেয়! আমার খুব ইচ্ছে এসব পত্রিকার ‘মহান’ সম্পাদকদের সঙ্গে কোনোদিন মুখোমুখি বসে জিজ্ঞেস করি তারা কেমন করে এই দেশের ছেলেমেয়েদের নিয়ে এতো বড় প্রতারণা করেন? (আমার মনে আছে আমি কোনো একটি লেখায় এই ধরনের একট‍া পত্রিকার গাইডবইয়ের উদাহারণটি তুলে জিজ্ঞেস করেছিলাম, যদি গাইড বই ছাপানো বেআইনী হয় তাহলে পত্রিকায় গাইড বই ছাপানো কেন বেআইনী হবে না? আমরা কেন এই পত্রিকাগুলোর বিরুদ্ধে মামলা করতে পারব না?)
যাই হোক, বাজারে এবং দৈনিক পত্রিকায় গাইড বই বের হওয়ার পর থেকে অনেক শিক্ষকই স্কুলের পরীক্ষায় এই গাইড বই থেকে প্রশ্ন তুলে দিতে শুরু করলেন। সেই সব শিক্ষকদের ছাত্র-ছাত্রীদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল, এক সময় শুধু পাঠ্যবইয়ের প্রশ্নগুলোর উত্তর ‘মুখস্থ’ করলেই চলতো, এখন তাদের তার সঙ্গে সঙ্গে পুরো গাইড বইয়ের প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করা শুরু করতে হলো। আমি পড়লাম মহাবিপদে, এই দেশের ছেলে-মেয়েদের অনেকেই জানে আমি এই সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি যেন শুরু হতে পারে তার জন্যে অনেক চেঁচামেচি করেছি, তারা সরাসরি আমাকে অভিযোগ করতে শ‍ুরু করল। আমি তখন তাদের বুঝিয়ে বলতাম যদি দুই নম্বরী শিক্ষক হয় তাহলে সৃজনশীল গাইড বই পড়ে হয়তো স্কুলের পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়‍া সম্ভব হতে পারে।
কিন্তু পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি কিংবা এইচএসসির প্রশ্নগুলো কখনোই কোনো গাইড বই থেকে আসবে না। পরীক্ষার আগে এই প্রশ্নগুলো প্রথমবার তৈরি করা হবে, কাজেই যারা গাইড বই মুখস্থ করবে সত্যিকারের পরীক্ষায় তাদের কোনোই লাভ হবে না। বরং উল্টো ব্যাপার ঘটবে, মুখস্থ করে করে পরীক্ষা দেওয়ার কারণে তারা আসল পরীক্ষাগুলোতে নিজে নিজে ভাবনা চিন্তা করে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে যাবে।
এতো ছিল আমি ছাত্র-ছাত্রীদের এভাবে বুঝিয়ে এসেছি এবং তারাও আমার যুক্তি মেনে নিয়েছে। এই বছর হঠাৎ করে আমি প্রথমবার সত্যিকারের বিপদে পড়েছি। আমার কাছে একজন এসএসসির বাংলা প্রশ্নপত্র পাঠিয়েছে, সেই প্রশ্নে গাইড বই থেকে হুবহু প্রশ্ন তুলে দে‍য়া আছে। প্রমাণ হিসেবে সে গাইড বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোও ফটোকপি করে দিয়েছে। ২০১৪ সালে যখন এইচএসসির প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে শুরু করল তখন কিছুতেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় স্বীকার করতে রাজি হয়নি যে ব্যাপারটি আসালেই ঘটেছে। আমি এবারে এসএসসির প্রশ্ন ও গাইড বইয়ের প্রশ্ন পাশাপাশি দিয়ে দিচ্ছি, পাঠকেরা নিজের চোখেই দেখতে পাবেন। শুধু এই দু’টি নয়, আরো অনেকগুলো প্রশ্ন রয়েছে, লেখার শেষে আমি লিংক দিয়ে দিচ্ছি, যার ইচ্ছে ডাউনলোড করে সেগুলো নিজের চোখে দেখে নিতে পারবেন।
এর চেয়ে ভয়ংকর কোনো ব্যাপার কী কেউ কল্পনা করতে পারবে? যারা গাইড বই ছাপায় আনন্দে তাদের বগল বাজানোর শব্দ কী সবাই শুনতে পাচ্ছেন? সেই শব্দ কী শিক্ষাবোর্ড বা শিক্ষা মন্ত্রণালয় পর্যন্ত পৌঁছাবে? এই গাইড বই বিক্রেতারা কী এখন খবরের কাগজ, রেডিও, টেলিভিশনে বড় বড় করে বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না? সেখানে তারা ঘোষণা করবে, ‘আমাদের গাইড বই বাজারের সেরা, এখান থেকে এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্ন বেছে নেয়া হয়!’
যত স্বপ্ন ও আশা নিয়ে সৃজনশীল পদ্ধতি শুরু করা হয়েছিল আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার (নাকি দুর্নীতি?) কারণে এখন কী পুরো বিষয়টা অর্থহীন হয়ে দাঁড়াচ্ছে না? শিক্ষা বোর্ডের কাছে নিশ্চয়ই রেকর্ড রয়েছে । তারা খুব ভালোভাবে জানেন কারা এই প্রশ্ন করছে, আমরা কী আশা করতে পারি না, যেসব প্রশ্নকর্তা এই দেশের লক্ষ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রীর লেখাপড়ার পুরোপুরি সর্বনাশ করে দিচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে একটা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে ভবিষ্যতে যেন আর কখনোই এরকম ঘটনা না ঘটে তার একটি গ্যারান্টি দেবেন? কারা প্রশ্নফাঁস করছে তাদের কখনো ধর‍া যায়নি, কিন্তু কারা গাইড বই থেকে প্রশ্ন নিয়ে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন প্রণয়ন করেন তাদের ধরতে তো কোনো সমস্যা নেই! মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী যেভাবে জোড় হাত করে খালেদা জিয়ার কাছে অনুরোধ করেছিলেন এসএসসি পরীক্ষার সময় হরতাল না দিতে, আমি ঠিক একইভাবে জোড় হাত করে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করব এসএসসি পরীক্ষায় গাইড বই থেকে প্রশ্ন তুলে না দিতে।
গাইড বই থেকে তুলে দেয়া প্রশ্ন দিয়ে তৈরি করা এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নের পাশাপাশি ভিন্ন আরো একটি প্রশ্নপত্র আমার হাতে এসেছে। এই প্রশ্নটি জাতীয় কারিকুলামে ইংরেজি মাধ্যমের পদার্থ বিভাগের প্রশ্নপত্র। প্রশ্নপত্রটির খানিকটা অংশ আমি এই লেখার সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। জানি না সেটা পত্রিকায় দেখানো সম্ভব হবে কী না। লেখার শেষে আমি এটারও লিংক দিয়ে দিচ্ছি যে কেউ সেটা ডাউনলোড করে পুরোটা দেখে নিতে পারবেন।
এসএসসি পরীক্ষায় গাইড বই থেকে নেয়া প্রশ্ন দেখে আমি ক্ষুব্ধ হয়েছি। কিন্তু ইংরেজিতে লেখা পদার্থ বিজ্ঞানের এই প্রশ্নটি দেখে লজ্জায় আমার মাথা কাটা গিয়েছে। একটা এতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় ইংরেজি ভাষার এই নমুনা দেখেও আমার বিশ্বাস হতে চায় না, কেমন করে শিক্ষাবোর্ড ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে এই প্রশ্ন তুলে দিল? প্রত্যেকটি প্রশ্ন ভুল ইংরেজিতে লেখা, ছোটখাটো ভুল নয়, উৎকট ভুল।
যেমন, Who is invented air pump? How many power of an electric fan? Which mirror use of solar oven? ইত্যাদি ইত্যাদি।
প্রশ্নটি দেখেই বোঝা যায় এটি আসলে চরম হেলা ফেলার একট‍া উদাহারণ। ইংরেজি কারিকুলামের প্রশ্ন করার জন্যে শুদ্ধ ইংরেজি লিখতে পারে এরকম একজন শিক্ষক এই দেশে নেই, তা হতে পারে না। এর অর্থ যারা এর দায়িত্বে আছেন তাদের লজ্জা শরম বলে কিছু নেই- আমরা যারা এটা দেখি তারা লজ্জায় মুখ দেখাতে পারি না, যারা এই কাজটি করেন তারা একটুও লজ্জা পান না, বরং বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়ান।…”

Read More
Unknown

ইসলাম শিক্ষা : সমসাময়িক ও দাজ্জালের ফেতনা থেকে মুক্তি লাভের আমল!

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     ইসলাম শিক্ষা      No comments   


হজরত আবু দারদা রা. বলেন: রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে ব্যক্তি সুরা কাহফের প্রথম দশটি আয়াত মুখস্ত করবে সে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা পাবে। (মুসলিম-১৯১৯)
ফজিলত : হজরত আবু দারদা রা. বলেন: রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে ব্যক্তি সুরা কাহফের প্রথম দশটি আয়াত মুখস্ত করবে সে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা পাবে। (মুসলিম-১৯১৯)
মুসলিম শরিফের অন্য এক বর্ণনায় আছে যে, তোমাদের কেউ যদি তাকে পেয়ে যায় তাহলে সে যেনো তার উপর সুরা কাহাফের প্রথম দশটি আয়াত পড়ে।
অন্য এক বর্ণনায় উপরোক্ত ফজিলত সুরা কাফাহের শেষ দশটি আয়াত মুখস্ত করার ব্যাপরে বর্ণিত হয়েছে। (মুসলিম-১৯২০) তাই সুরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত ও শেষ দশ আয়াত উভয়টির উপর আমল করাই উত্তম।
উল্লেখ্য যে, হাদিস ব্যাখ্যাতাগণ সুরা কাহাফের প্রথম আয়াতসমুহের সঙ্গে দাজ্জালের ফেতনার সঙ্গে সম্পর্ক বর্ণনা করতে গিয়ে লেখেন যে, দাজ্জাল শব্দটি দাজল শব্দমূল থেকে এসেছে যার অর্থ হলো মিথ্যা বলা, সত্য মিথ্যা বা হক বাতিলের মিশ্রণ ঘটানো। সুরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াতের অর্থে ও আসহাবে কাহাফের ঘটনায় হক বাতিলের মিশ্রণজনিত মিথ্যা ধর্মাবলম্বীদের ঘটনার খ-ন করা হয়েছে। তাই যে ব্যক্তি এ বিষয়ে পূর্ণ একিনের সঙ্গে এ আয়াতগুলো পড়বে তার মন কখনো এ জাতীয় কোনো মিথ্যা ফেতনার দ্বারা প্রভাবিত হবে না। আর যে ব্যক্তি এ আয়াতগুলো মুখস্ত করবে এবং একিনের সঙ্গে তেলাওয়াত করবে এ আয়াতগুলোর বরকতে আল্লাহ তায়ালা তাকে দাজ্জালের ফেতনার মতো ছোট বড় সব ফেতনা থেকে রক্ষা করবেন। [সহি মুসলিম-১/২৭১, আনওয়ারুল বায়ান-৫/৪৫৪, মাআরিফুল হাদিস-৫/৯৪৫]
সুরা “কাহাফ” -এর প্রথম ১০টি আয়াত ও শেষ ১০টি আয়াত প্রতিদিন সকালে একবার পড়া।
প্রথম ১০ আয়াত
الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَنْزَلَ عَلَى عَبْدِهِ الْكِتَابَ وَلَمْ يَجْعَلْ لَهُ عِوَجًا (1) قَيِّمًا لِيُنْذِرَ بَأْسًا شَدِيدًا مِنْ لَدُنْهُ وَيُبَشِّرَ الْمُؤْمِنِينَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ الصَّالِحَاتِ أَنَّ لَهُمْ أَجْرًا حَسَنًا (2) مَاكِثِينَ فِيهِ أَبَدًا (3) وَيُنْذِرَ الَّذِينَ قَالُوا اتَّخَذَ اللَّهُ وَلَدًا (4) مَا لَهُمْ بِهِ مِنْ عِلْمٍ وَلَا لِآبَائِهِمْ كَبُرَتْ كَلِمَةً تَخْرُجُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ إِنْ يَقُولُونَ إِلَّا كَذِبًا (5) فَلَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَفْسَكَ عَلَى آثَارِهِمْ إِنْ لَمْ يُؤْمِنُوا بِهَذَا الْحَدِيثِ أَسَفًا (6) إِنَّا جَعَلْنَا مَا عَلَى الْأَرْضِ زِينَةً لَهَا لِنَبْلُوَهُمْ أَيُّهُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا (7) وَإِنَّا لَجَاعِلُونَ مَا عَلَيْهَا صَعِيدًا جُرُزًا (8) أَمْ حَسِبْتَ أَنَّ أَصْحَابَ الْكَهْفِ وَالرَّقِيمِ كَانُوا مِنْ آيَاتِنَا عَجَبًا (9) إِذْ أَوَى الْفِتْيَةُ إِلَى الْكَهْفِ فَقَالُوا رَبَّنَا آتِنَا مِنْ لَدُنْكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا (10)
প্রথম দশ আয়াতের অর্থ
১। সব প্রশংসা আল্লাহরই যিনি তাঁর বান্দার প্রতি এই কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং তাতে তিনি বক্রতা রাখেননি। ২। এটাকে করেছেন সুপ্রষ্ঠিত, কঠিন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করার জন্য। এবং মুুমিনগন যারা সৎ কাজ করে; তাদেরকে এই সুসংবাদ দেয়ার জন্য যে, তাদের জন্য রয়েছে উত্তম পুরস্কার। ৩। সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে। ৪। এবং সতর্ক করার জন্য তাদেরকে যারা বলে আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করছেন। ৫। এই বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই এবং তাদের পিতৃপুরুষদেরও ছিলো না। তাদের মুখনিঃসৃত বাক্য কী সাংজ্ঞাতিক! তারা তো কেবল মিথ্যাই বলে। ৬। তারা এই বাণী বিশ্বাস না করলে সম্ভবত তাদের পেছনে ঘুরে ঘুরে তুমি দুঃখে আতœবিনাশী হয়ে পড়বে। ৭। পৃথিবীর যা কিছু আছে আমি সেগুলোকে তার শুভা করেছি, মানুষকে এই পরীক্ষা করার জন্য যে, তাদের মধ্যে কাজে শ্রেষ্ঠ কে? ৮। তার উপর যা কিছু আছে তা অবশ্যই আমি উদ্ভিদশূণ্য ময়দানে পরিনত করবো। ৯। তুমি কি মনে করো যে, গুহা ও রাকিমের অধিবাসীরা আমার নিদর্শনাবলীর মধ্যে বিষ্ময়কর? ১০। যখন যুবকরা গুহায় আশ্রয় নেয় তখন তারা বলেছিলো, হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি নিজ থেকে আমাদেরকে অনুগ্রহ দান কর, এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করো।
শেষ ১০ আয়াত
أَفَحَسِبَ الَّذِينَ كَفَرُوا أَنْ يَتَّخِذُوا عِبَادِي مِنْ دُونِي أَوْلِيَاءَ إِنَّا أَعْتَدْنَا جَهَنَّمَ لِلْكَافِرِينَ نُزُلًا (102) قُلْ هَلْ نُنَبِّئُكُمْ بِالْأَخْسَرِينَ أَعْمَالًا (103) الَّذِينَ ضَلَّ سَعْيُهُمْ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَهُمْ يَحْسَبُونَ أَنَّهُمْ يُحْسِنُونَ صُنْعًا (104) أُولَئِكَ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِ رَبِّهِمْ وَلِقَائِهِ فَحَبِطَتْ أَعْمَالُهُمْ فَلَا نُقِيمُ لَهُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَزْنًا (105) ذَلِكَ جَزَاؤُهُمْ جَهَنَّمُ بِمَا كَفَرُوا وَاتَّخَذُوا آيَاتِي وَرُسُلِي هُزُوًا (106) إِنَّ الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ كَانَتْ لَهُمْ جَنَّاتُ الْفِرْدَوْسِ نُزُلًا (107) خَالِدِينَ فِيهَا لَا يَبْغُونَ عَنْهَا حِوَلًا (108) قُلْ لَوْ كَانَ الْبَحْرُ مِدَادًا لِكَلِمَاتِ رَبِّي لَنَفِدَ الْبَحْرُ قَبْلَ أَنْ تَنْفَدَ كَلِمَاتُ رَبِّي وَلَوْ جِئْنَا بِمِثْلِهِ مَدَدًا (109) قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَنْ كَانَ يَرْجُو لِقَاءَ رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا (110)
শেষ দশ আয়াতের অর্থ
১। যারা কুফুরি করে তারা কি মনে করে যে, তারা আমার পরিবর্তে আমার বান্দাদেরকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করবে? নিশ্চয় আমি কাফেরদের আপ্যায়নের জন্য জাহান্নাম প্রস্তুত রেখেছি। ২। বলো, আমি কি তোমাদের সংবাদ দেবো কাজে বিশেষ ক্ষতিগ্রস্তদের? ৩। ওরাই তারা, পার্থিব জীবণে যাদের চেষ্টা পন্ড হয়, যদিও তারা মনে করে যে, তারা সৎ কাজই করছে। ৪। ওরাই তারা, যারা অস্বীকার করে তাদের প্রতিপালকের নিদর্শনাবলী এবং তার সঙ্গে তাদের সাক্ষাতের বিষয়, ফলে তাদের কর্ম বিফল হয়ে যায়, সুতরাং কেয়ামতের দিন তাদের জন্য ওজনের কোন ব্যবস্থা রাখবো না। ৫। জাহান্নাম; এটাই তাদের প্রতিফল, যেহেতু তারা কুফুরি করেছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও রাসূলদের গ্রহণ করেছে বিদ্রুপের বিষয় স্বরূপ। ৬। যারা ইমান আনে ও সৎ কাজ করে তাদের আপ্যায়নের জন্য আছে, ফেরদাউসের উদ্যান। ৭। সেখানে তারা স্থায়ী হবে, সেখান থেকে স্তানান্তরের কামনা করবে না। ৮। বলো, আমার প্রতিপালকের কথা লিপিবদ্ধ করার জন্য সমূদ্র যদি কালি হয় তবে আমার প্রতিপালকের কথা শেষ হওয়ার আগেই সমুদ্র নিঃশেষ হয়ে যাবে, এটার সাহায্যার্থে আমরা এটার অনুরূপ নিয়ে আসলেও। ৯। বলো, আমি তো তোমাদের মত একজন মানুষই, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহ একমাত্র ইলাহ। সুতরাং যে তার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ কামনা করে সে যেনো সৎ কাজ করে এবং তার প্রতিপালকের ইবাদতে কাউকে শরিক না করে।
মূল- হজরত মাওলানা ইউনুস বিন উমর পালনপূরী
অনুবাদ- মাওলানা মিরাজ রহমান

Read More
Unknown

বাংলা কবিতা : বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় -শামসুর রাহমান

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     বাংলা কবিতা      No comments   
সারারাত নূর হোসেনের চোখে এক ফোঁটা ঘুমও
শিশিরের মতো জমেনি, বরং তার শিরায় শিরায়
জ্বলেছে আতশবাজি সারারাত, কী এক ভীষণ
বিস্ফোরণ সারারাত জাগিয়ে রেখেছে
ওকে, ওর বুকে ঘন ঘন হরিণের লাফ,
কখনো অত্যন্ত ক্ষীপ্র জাগুয়ার তাকে
প্রতিদ্বন্দ্বী ভেবে জ্বলজ্বলে
চোখে খর তাকিয়ে রয়েছে ওর দিকে,
এতটুকু ঘুমাতে দেয়নি।
কাল রাত ঢাকা ছিল প্রেতের নগরী,
সবাই ফিরেছে ঘরে সাত তাড়াতাড়ি। চতুর্দিকে
নিস্তব্ধতা ওঁৎ পেতে থাকে,
ছায়ার ভেতরে ছায়া, আতঙ্ক একটি
কৃষ্ণাঙ্গ চাদরে মুড়ে দিয়েছে শহরটিকে আপাদমস্তক।
মাঝে মাঝে কুকুরের ডাক নৈঃশব্দ্যকে
আরো বেশি তীব্র করে তোলে
প্রহরে প্রহরে, নূর হোসেনের চোখে
খোলা পথ ওর
মোহন নগ্নতা দিয়ে আমন্ত্রণ জানায় দুর্বার। অন্ধকার
ঘরে চোখ দুটি অগ্নিঘেরা
জানালা, কব্জিতে তার দপদপ করে ভবিষ্যৎ।
এমন সকাল তার জীবনে আসেনি কোনোদিন,
মনে হয় ওর; জানালার কাছে পাখি
এ-রকম সুর
দেয়নি ঝরিয়ে এর আগে, ডালিমের
গাছে পাতাগুলি আগে এমন সতেজ
কখনো হয়নি মনে। জীবনানন্দের
কবিতার মায়াবী আঙুল
তার মনে বিলি কেটে দেয়। অপরূপ সূর্যোদয়,
কেমন আলাদা,
সবার অলক্ষে নূর হোসেনের প্রশস্ত ললাটে
আঁকা হয়ে যায়,
যেন সে নির্ভীক যোদ্ধা, যাচ্ছে রণাঙ্গনে।
উদোম শরীরে নেমে আসে রাজপথে, বুকে-পিঠে
রৌদ্রের অক্ষরে লেখা অনন্য শ্লোগান,
বীরের মুদ্রায় হাঁটে মিছিলের পুরোভাগে এবং হঠাৎ
শহরে টহলদার ঝাঁক ঝাঁক বন্দুকের সীসা
নূর হোসেনের বুক নয়, যেন বাংলাদেশের হৃদয়
ফুটো করে দেয়; বাংলাদেশ
বনপোড়া হরিণীর মতো আর্তনাদ করে, তার
বুক থেকে অবিরল রক্ত ঝরতে থাকে, ঝরতে থাকে।

Read More
Unknown

বাংলা গল্প : "স্বপ্ন"

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     বাংলা গল্প      No comments   


.
টিনের চাল।দু'একটা ফুঁটো থাকলেও সমস্যা নেই।বর্ষার জল পরবে না হয় কয়েক ফোঁটা।বর্ষার দিনে বৃষ্টির শব্দে সারারাত ঘুম হবেনা।ভোরে বাড়ির সামনে গিয়ে দেখব উঠোনে পানি জমে গেছে।আশেপাশে কয়েক টা ব্যাঙ ফিসফাস করতে থাকবে।
.
বাড়ির পেছনে থাকবে দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ।জানালা খুলে তাকালেই সবুজ আর সবুজ।মনে হবে এই সবুজের শুরু আছে শেষ নেই।সবুজের সমুদ্র যেন।
.
বাড়ির সামনের দিকের রাস্তার দুপাশে থাকবে অনেক গাছ।গাছের ছায়ায় ঢেকে থাকবে আমাদের বাড়ির চতুর্দিক।আরো একটু সামনে থাকবে ছোট,কিন্তু গভীর পুকুর।পুকুর পাড়ের একধারে বাঁশ-বাগান।তারও একপাশে মাচা তৈরি থাকবে।মাচার পাশেই তাল-পাতার পাটি বিছানো থাকবে।তুমি চাইলে আমার সাথে মাচায় বসবে,অথবা পাটিতে।জ্যোছনা-রাতে হাতে হাত রেখে একসাথে বসে থাকব।
.
প্রচণ্ড রোদে এখানে বসে ঠাণ্ডা বাতাসে সময় পার করব;এখানে বর্ষা-জলে একসাথে ভিজব,তীব্র শীতে রোদ পোহাব...বসন্তের দখিনা বাতাসে তোমার চুল,আর শাড়ির আঁচল উড়বে।আমি অপলোক চেয়ে রইব।
.....
.....
বাসর রাতে নতুন বউয়ের পাশে বসে নিজের কাব্যিক মনের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে নাফিস।এদিকে তাসনিয়া যে বিরক্ত হচ্ছে তা সে ঘূণাক্ষরেও টের পাচ্ছে না।তার ধারণা তাসনিয়া মুগ্ধ হয়ে তার স্বপ্ন-বিলাসী মনের প্রলাপ শুনে বিস্মিত হয়ে তার সাথে আলাপ করছে।
.
--আপনার মনে এত স্বপ্ন?আপনি তো পুরাই কবি মানুষ!
তাসনিয়ার আনন্দে চিকচিক করতে থাকা
চোখের দিকে কল্পনায় তাকিয়ে শিহরিত হয় নাফিস।
--হ্যা গো।আমি একজন স্বপ্ন বিলাসী মানুষ।
--আমি তো আপনার কল্পনার রাজ্যেই হারিয়ে গিয়েছিলাম।
--যাবেই তো।কি সুন্দর করেই বর্ণনা দিলাম।
--হুম!.....
............
............
--ঘুমাবেন না?
.
কল্পণা ভেস্তে গেল নাফিসের।
.
--কি বললা?
--ঘুমাবেন না?
একটু লজ্জা পেল নাফিস।কি ভাবছিল।আর.....
--ঘুমাব তো বটেই।আমার কথা এতক্ষণ শোনো নি?
--শুনেছি তো।
--ভাল লাগেনি?
--হুম লেগেছে।এত ভাল লেগেছে যে ভাল লাগার চোটে খুব ঘুম পাচ্ছে!!
একটু মন খারাপ হয় নাফিসের।তাসনিয়া যে ওর কথা গুরুত্বের সাথে নেয় নি তা স্পষ্ট বুঝতে পেরেছে সে।
--আচ্ছা ঘুমাও।
--আপনি ঘুমাবেন না?
--না।
--কেন ঐ ভাংগা ফুঁটো-ওয়ালা টিনের ঘরে যাবেন?হি..হি...হি...
আরে আজিব।এই নতুন বধু দেখা যাচ্ছে খুব দুষ্ট একটা মেয়ে।নতুন বরের কল্পণা নিয়ে মজা করছে।
--তুমি ঠাট্টা করছ?
--আরে না।শোনেন...টিনের চালের ফুঁটোগুলো সারানোর ব্যবস্থা করেন।বৃষ্টিতে ভিজলে ঠান্ডা লাগতে পারে।নিউমোনিয়া হয়ে গেলে বিপদ।(হাসি থামানোর চেষ্টা করে তাসনিয়া।)
--হোয়াট?তুমি ঠাট্টা করছ?আমি কি বাচ্চা-শিশু?আমার সাথে মজা নেও?মা কার সাথে বিয়ে দিল?এ কেমন মেয়ে?আম্মু....আম্মু....
--চুপ।গাঁধা।বাসর রাতে চিল্লায়ে মা'রে ডাকে।আহাম্মক।
আপনি বাচ্চা নন তো কি?রাত শেষ হয়ে যাচ্ছে আর উনি বসে বসে স্বপ্ন দেখছেন আবার ম্যাঁ ম্যাঁ করছে!!!
ছাগল...আবুল কোথাকার!!!
.
মিস্টি ঝাড়ি খেয়ে হুশ হয় নাফিসের।আরে স্বপ্ন বলে বলে তো রাত পার হয়ে গেল।একটু লজ্জাও পেল।
.
তাসনিয়ার দিকে হাসিহাসি মুখ করে,ওর হাত ধরে বলল,
--আচ্ছা টিনের ফুঁটোগুলো ঠিক করে নেব।এবার শোন একটা কথা...
.
--সরেন বেয়াকুব।
--তুমি খুব বেয়াদব বউ।তোমারে বশ মানাতে খুব ঝামেলা হবে!
--আপনার মত আবুল আমারে বশ করতে পারবেও না!(খিলখিল করে হেসে ওঠে তাসনিয়া।)
--আম্মু বলেছিল তুমি নাকি খুব লক্ষ্ণী মেয়ে।
--হি..হি....হি
(হাসি থামিয়ে কপট রেগে)
--কি?আমি অলক্ষ্ণী মেয়ে??তুই আবুল,মফিস,বেকুব...যা ভাগ...এই ধরবি না...এই খবরদার.....আম্মুরে ডাক দিব কিন্তু...এই....এই....
.
.
রাত পার হয়।নতুন এক সম্পর্কের সূচনা হয়।যে জীবনে নব-দম্পতির প্রেম-প্রণয়-অভিমান আর ভালবাসা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে।এগিয়ে আসবে স্বপ্ন।টিনের চালে বৃষ্টির টুপটাপ পাগলকরা শব্দ।জ্যোছনা-রাতে একসাথে হাতে হাত রেখে বসে থাকা,বৃষ্টির জলে একসাথে ভেজা,তীব্র শীতে উষ্ণতা দেয়া,বসন্তের উন্মাদ সমীর একসাথে অনুভব করা।স্বপ্ন-পূরণ হবেই।
.
Read More
Unknown

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের মারাক্তক কিছু কৌশল !!!!!!!!!

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     প্রযুক্তি কথন      No comments   

এখানে জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপের ১০টি দারুণ কৌশল।
১. স্মার্টফোনটি যদি বদলে ফেলেন তবে আগের ফোনের চ্যাটিং হিস্ট্রি নতুন ফোনে নিতে পারবেন। মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহার করলে চ্যাট হিস্ট্রি কার্ডে নিয়ে যান। এটি করতে মেনু>সেটিংস>চ্যাট সেটিংস>ব্যাকআপ কনভারসেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করুন। নতুন ফোনে এই কার্ডটি লাগিয়ে নিয়ে রিস্টোর করুন।
২. আপনি শেষ কখন হোয়াটসঅ্যাপে ছিলেন তা অন্যকে না জানাতে চাইলে সেটিংসে যান। সেখান থেকে অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসিতে গিয়ে এটি বন্ধ করে দিন।
৩. আপনার পাঠানো মেসেজ শেষ কখন দেখা হয়েছে তা বুঝতে দেখুন চ্যাট উইন্ডো নীল রংয়ের হয়েছে কি না। নীল হলে বুঝবেন দেখা হয়েছে।
৪. আইওএস অপারেটিংয়ে জেলব্রেকিং ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ লক করা যায় না। তবে অ্যান্ড্রয়েডে পিন কোডের মাধ্যমে চ্যাট লক করতে পারবেন। এ জন্যে ম্যাসেঞ্জার অ্যান্ড চ্যাট ব্লকস, অ্যাপ লক অথবা স্মার্ট অ্যাপলক অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
৫. কম্পিউটারে ক্রোম ব্রাউজার থাকলে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে গিয়ে তা ব্যবহার করতে পারবেন। এ জন্যে ব্রাউজার থেকে অ্যাপের ওয়েবে গিয়ে মেনু থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে নিন। মোবাইলের মতোই এতে চ্যাট করতে পারবেন।
৬. হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারী সব ছবি হয়তো গ্যালারিতে দেখতে চান না। এটি বন্ধ করতে সেটিংস>প্রাইভেসি>ফটোস-এ যান। সেখান থেকে হোয়াটসঅ্যাপ অফ করে দিন।
৭. কিছু গ্রুপ কনভারসেশন খুব যন্ত্রণাদায়ক হয়ে ওঠে। আইফোন ব্যবহার করলে গ্রুপ চ্যাপ অপশনে গিয়ে গ্রুপ ইনফো স্ক্রিনে যান। সেখানে মিউট বাটন ট্যাপ করুন। অ্যান্ড্রয়েডে চ্যাট খুলে মিউট চেপে দিন। সেখানে শো নোটিফিকেশন এর টিক চিহ্নটি তুলে দিতে পারেন।
৮. মুছে ফেলা মেসেজ ফিরে পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, হোয়াটসঅ্যাপটি মুছে ফেলে তা আবারো ইনস্টল করুন। এ সময় জানতে চাওয়া হবে আপনি মেসেজ রিস্টোর করবেন কি না। রিস্টোর করলেই মুছে ফেলা মেসেজ ফিরে পাবেন।
৯. শুধু অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিনের চ্যাটের জন্যে শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারবেন। চ্যাটে প্রশ্নবোধক বাটনটি চেপে ধরে রাখুন। এরপর অ্যাড কনভারসেশন শর্টকাট সিলেক্ট করে নিন।
১০. কাউকে বড় আকারের মেসেজ ব্যক্তিগতভাবে পাঠাতে পারবেন। অ্যান্ড্রয়েডে মেনু থেকে নিউ ব্রডকাস্ট অপশন থেকে প্রাইভেট মেসেজ করে নিতে পারবে। আর আইওএস-এ চ্যাটস স্ক্রিনের ব্রডকাস্ট লিস্টস ট্যাপ করুন। এরপর নিউ লিস্ট ট্যাপ করে যাকে পাঠাতে চান তাকে সিলেক্ট করে নিন।
Read More
Unknown

উবুন্টুর রাইট-ক্লিক মেন্যুতে যুক্ত করুন "Open As Root" সুবিধাটি:

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     প্রযুক্তি কথন      No comments   


↓
আপনি যদি একজন উবুন্টু ব্যবহারকারী
হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনাকে
মাঝে মধ্যে নওটিলাস (উবুন্টুর ডিফল্ট
ফাইল ম্যানেজার) রুট পারমিশন সহই
ওপেন করতে হয়? এজন্যে সবচাইতে সহজ
পন্থা হচ্ছে কমান্ড লাইনের সাহায্যে
ওপেন করা তবে এই প্রসেসটিও
বিরক্তির কারণ হতে পারে যদি
আপনাকে বার বার এই কাজটি করতে
হয়। তবে এই কাজটিই কিন্তু আপনি সহজে
করতে পারবেন যদি আপনি আপনার
রাইট-ক্লিক কনটেক্সট মেনুতে "Open as
Root" সুবিধাটি যুক্ত করেন।
এই কাজটি করার সবথেকে সহজ পদ্ধতি
হচ্ছে 'Open as Administrator' স্ক্রিপটটি
ইনস্টল করা যা নতুন ব্যবহারকারীদের
জন্য জনপ্রিয় একটি লিনাক্সের
ওয়েবসাইট নুবসল্যাব প্রকাশ করেছিল।
এটি ইন্সটল করার জন্য প্রথমে
টার্মিনালটি খুলুন (কীবোর্ডের
শর্টকাট ব্যবহার করতে চাইলে Ctrl+Alt+T
চাপুন) এবং এরপর নিচের কোডটি পেস্ট
করে এন্টার চাপুন। এর ফলে পিপিএ
রিপোসিটরিটি আপনার সিস্টেমে
যুক্ত হয়ে যাবে।
sudo add-apt-repository ppa:noobslab/apps
“
এরপর, আপনার লিস্টে থাকা
অ্যাভেইলেবল প্যাকেজগুলো আপডেট
করতে নিচের কোডটি লিখে এন্টার
চাপুন।
sudo apt-get update
“
এবার মূল স্ক্রিপটটি ইন্সটল করার জন্য
নিওচের কোডটি লিখে এন্টার চাপুন -
sudo apt-get install open-as-administrator
“
ব্যাস! এখন আপনাকে শুধুমাত্র নওটিলাস
ফাইল ম্যানেজারটিকে রিলঞ্চ করতে
হবে। পরবর্তি সময়ে আপনি যখন কনটেক্সট
মেন্যুটি ওপেন করবেন তখন আপনি
সেখানে Scripts নামের একটি সাবমেনু
দেখতে পাবেন যার মধ্যে Open_as_
Administrator অপশনটি থাকবে।
নোট - এই পদ্ধতিটি উবুন্টু ১২.০৪ থেকে
১৫.১০ এবং লিনাক্স মিন্ট ১৩ এবং
১৭তে পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। এই
ভার্সনগুলোতে কোন রকম সমস্যা ছাড়াই
স্ক্রিপটটি কাজ করে।
Read More
Unknown

পেনড্রাইভ কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিৎ

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     প্রযুক্তি কথন      No comments   


কম্পিউটার কেনার সময় আমরা খুব যত্ন করে
সব কিছু ঘেটে দেখলেও কম্পিউটারের
সাথে রিলেটেড কিছু ডিভাইস কেনার
সময় আমরা বলা চলে চিন্তা ভাবনা না
করেই কিনে ফেলি। এগুলোর মধ্যে একটি
হচ্ছে পেনড্রাইভ। পেনড্রাইভ কেনার সময়
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারীরা যা
করে থাকে তা হচ্ছে বাজারে গিয়ে
স্টোরেজ, কালার, রঙ ইত্যাদি মিলিয়ে
কিনে ফেলে। কিন্তু পেনড্রাইভ কেনার
আগেও কিছু বিষয় খেয়াল করেই কেনা
উচিৎ।
…
♥সস্তা পেনড্রাইভ না কেনাই ভালো:
↓
আপনি প্রযুক্তি বাজারে এমন অনেক
পেনড্রাইভ পাবেন যেগুলো অন্য একটি
পেনড্রাইভের মত একই স্পেসিফিকেশনের
হবার পরেও দাম ঐ পেনড্রাইভটি থেকে
অনেক কম। কেন? কেননা পেনড্রাইভ দুটি
একই মানের স্পেসিফিকেশনের হলেও
এগুলোর কম্পোনেন্ট আলাদা। আপনি
হয়তো কম মূল্যের বেশি স্টোরেজের
একটি পেনড্রাইভ কম মূল্যে কিনে সাময়িক
ভাবে জিতে যেতে পারেন তবে লং-
রানের ক্ষেত্রে পেনড্রাইভটি খুব বেশি
সময় ধরে আপনাকে সাপোর্ট প্রদান করবে
না। তাই পেনড্রাইভের স্টোরেজ আর
প্রাইসের উপরেই শুধু ধ্যান না রেখে
ব্র্যান্ড এবং কোয়ালিটির কথাও ভাবা
উচিৎ।
…
♥স্মার্টই যে সব সময় ভালো তা কিন্তু নয়:
↓
অনেক পেনড্রাইভ দেখবেন খুব আকর্ষনিয়
করে তৈরি করা হয়েছে। এমনও
পেনড্রাইভ পাওয়া যায় যেগুলো অনেক
পাতলা এবং ছোট আকারের বানানো হয়।
আপনি যদি ভাবেন পাতলা-ছোট এককথায়
স্মার্ট পেনড্রাইভগুলোই হয়তো ভালো
হবে তবে আপনি ভুল। অনেক ক্ষেত্রেই
এমনটা হয় না। এছাড়াও পাতলা
পেনড্রাইভগুলো কিছুদিন ব্যবহারের পর
কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টের সাথে
যুক্ত করলে কিছুটা ঢিলে হয়ে যায়।
আবার অনেক সময় দেখা যায় ছোট
আকারের পেনড্রাইভগুলো আমরা
যেখানে সেখানে রেখে চলে আসি।
তাই আমার মতে পেনড্রাইভ কেনার সময়
স্মার্টনেস বা লুকের নজর না দিয়ে এর
কার্যকরিতার উপর নজর দিন। কাজে আসবে।
…
♥পেনড্রাইভের লাইফস্প্যান কিন্তু খুবই
সীমিত হয়:
↓
যদি গড় করা যায় তবে একটি পেনড্রাইভের
প্রায় ৩ থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত রাইট
সাইকেল থাকে, এরপর যে কোন সময়েই
আপনার পেনড্রাইভটিতে সমস্যা দেখা
দিতে পারে। তবে এমন অনেক
পেনড্রাইভও আছে যেগুলো ৩ হাজারেরও
কমসংখ্যক বার রাইট করার পরেই নষ্ট হয়ে
যায় আবার কিছু কিছু লাখ রাইট স্কেলও
ছাড়িয়ে যায়। তবে আপনি যদি স্বাভাবিক
গড়ই ধরেন তবুও বা কম কিসের!
খাতা কলমের হিসেবে স্বাভাবিক লাইফ
স্প্যানেও আপনি যদি টানা প্রতিদিন
দিনে দুইবার করে একটি পেনড্রাইভ রাইট
করেন তবে তা ৪বছরেরও বেশি সময় ধরে
কাজ করবে। ভালো লাইফ স্প্যান মূলত
কোন ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করেনা তবে
আমার মতে আপনি যদি কিছুটা বেশি খরচ
করে ভালো কম্পোনেন্টের একটি
পেনড্রাইভ কেনেন তবে পেনড্রাইভটির
লাইফ স্প্যান বেশিও পেতে পারেন।
…
♥শক্ত এবং সিকিউর ড্রাইভ কিনতে পারেন:
↓
এমন অনেক পেন ড্রাইভ প্রযুক্তি বাজারে
পাওয়া যায় যা বেশ শক্ত যার ফলে কিছুটা
চাপে বা পানিতে পড়ে গেলেও সমস্যা
হয়না। এছাড়াও এমন কিছু পেনড্রাইভ
রয়েছে যেগুলো তথ্যচুরি যেন না হয়ে
যায় এর বিরুদ্ধে প্রোটেকশন অফার করে
থাকে। তবে আপনি যদি আপনার ডাটা
নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হয়ে থাকেন
তবে আমার পরামর্শ থাকবে ডাটা আদান
প্রদানের আগেই এনক্রিপট করে নিতে,
তাহলে ডাটাগুলো থাকবে সুরক্ষিত।
…
♥কম্পিউটারের পোর্ট মিলিয়ে পেনড্রাইভ
কিনুন:
↓
আপনি বাজারে পেনড্রাইভ কিনতে
গিয়ে ইউএসবি ৩.০'র একটি পেনড্রাইভ
কিনে নিয়ে এলেন। কিন্তু আপনার
কম্পিউটারের পোর্টগুলো সবই হচ্ছে
ইউএসবি ২.০। তাহলে কিন্তু আপনি ইউএসবি
৩.০ এর ট্র্যান্সফার রেটটি পাবেন না,
ইউএসবি ২.০'র স্পিডটিই পাবেন। জেনে
অবাক হবেন যে ইউএসবি ৩.০ প্রযুক্তিটি
প্রায় আপ-টু ১০০ মেগাবাইট পার সেকেন্ড
রেটে ডাটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম হলেও
ইউএসবি ২.০ এর ক্ষেত্রে এর পরিমাণ মাত্র
১৫ মেগাবাইটের মত। তাই, পেনড্রাইভ
কেনার সময় আপনার কম্পিউটারের পোর্ট
মিলিয়ে কিনবেন। কেননা ৩.০ পোর্টের
পেনড্রাইভগুলোর দাম কিছুটা বেশি। তবে
আপনার যদি সেই কিছুটা বেশিতে সমস্যা
না থাকে তবে আমি বলব ইউএসব ৩.০
পোর্টের পেনড্রাইভই কিনতে কেননা
পরবর্তিতে আপনি আপনার কম্পিউটারটি
আপগ্রেড করলে অন্তত তখনতো সুবিধাটি
পাবেন।
Read More
Unknown

এক হয়ে যাচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড ও ক্রোম অপারেটিং সিস্টেম

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     প্রযুক্তি কথন      No comments   

↓
অ্যান্ড্রয়েড ও ক্রোম অপারেটিং
সিস্টেমকে (ওএস) একসঙ্গে করে
ফেলছে গুগল। বর্তমানে বিশ্বের
সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং
সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড। ১৪০ কোটি
সক্রিয় ব্যবহারকারী অ্যান্ড্রয়েড
ব্যবহার করেন। ২০০৯ সালে ক্রোম ওএস
তৈরি করে গুগল।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিসির জন্য
ব্যবহৃত গুগল ক্রোমকে অ্যান্ড্রয়েড
মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের
সঙ্গে যুক্ত করে দিচ্ছে গুগল। গুগলের
ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট
জার্নাল জানিয়েছে ২০১৬ সালে
যৌথ অপারেটিং সিস্টেমটির
প্রিভিউ সংস্করণ এবং ২০১৭ সালে
চূড়ান্ত সংস্করণ ছাড়ার লক্ষ্যে কাজ
করছে প্রতিষ্ঠানটি।
গুগলের ওই সূত্র জানিয়েছে, গুগলের
ক্রোমবুকগুলো নতুন একটি কিন্তু অজানা
নাম পেতে যাচ্ছে। তবে গুগল তাদের
ক্রোম নামটি তাদের ইন্টারনেট
ব্রাউজারের জন্য রেখে দিতে চায়।
ক্রোম ব্রাউজারটি মোবাইল ও
পিসিতে ব্যবহার করা যায়। তবে
অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে
ক্রোম ওএস ও অ্যান্ড্রয়েডকে একসঙ্গে
করে অ্যান্ড্রয়েড নামের অধীনেই
রাখা হতে পারে। এতে অ্যান্ড্রয়েড
অপারেটিং সিস্টেমটি পিসিতেও
সহজে ব্যবহার করা যাবে এবং গুগল প্লে
স্টোরের অ্যাপ ব্যবহার করার সুবিধা
থাকবে।
বর্তমানে বিশ্বের অপারেটিং
সিস্টেমের বাজারের ৮০ শতাংশের
বেশি অ্যান্ড্রয়েডের দখলে। ২০০৭
সালে অ্যান্ডি রুবিনের হাত ধরে জন্ম
হয় অ্যান্ড্রয়েড ওএসের। ২০০৭ সালে গুগল
মোবাইল সফটওয়্যার স্টার্টআপটি কিনে
নেয়। ২০০৯ সালে গুগল কর্তৃপক্ষ গুগল ওএস
তৈরি করে। গুগলের বর্তমান প্রধান
নির্বাহী সুন্দর পিচাই এ ক্ষেত্রে
ভূমিকা রাখেন।
Read More
Unknown

  Unknown      Saturday, 31 October 2015     প্রযুক্তি কথন , সফটওয়ার      No comments   


Read More

Blog Archive

  • ►  2016 (5)
    • ►  August (5)
  • ▼  2015 (154)
    • ►  December (16)
    • ►  November (127)
    • ▼  October (11)
      • সেকেন্ড-হ্যান্ড স্মার্টফোন কেনার আগে মাথায় রাখুন ৭...
      • অন্যন্য : একটি মশার কয়েল, একশত সিগারেটের সমান ক্...
      • লেখাপড়া : লেখাপড়া ধ্বংশ করল আসলে কে?
      • ইসলাম শিক্ষা : সমসাময়িক ও দাজ্জালের ফেতনা থেকে মুক...
      • বাংলা কবিতা : বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় -শামসুর রাহমান
      • বাংলা গল্প : "স্বপ্ন"
      • হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের মারাক্তক কিছু কৌশল !!!!!!!!!
      • উবুন্টুর রাইট-ক্লিক মেন্যুতে যুক্ত করুন "Open As R...
      • পেনড্রাইভ কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিৎ
      • এক হয়ে যাচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড ও ক্রোম অপারেটিং সিস্টেম
  • ►  2014 (1)
    • ►  November (1)

Popular Posts

  • গোপাল ভাড়ের মজার গল্প
    গ্রাম বাংলার গল্পে, কিচ্ছা কাহিনীতে গোপাল ভাঁড়ের গল্প প্রায়শই শোনা যায়। আমি নিজেও গোপাল ভাঁড়ের গল্প শুনেই বড় হয়েছি। পাঠকদের জন্য গোপাল...
  • কীভাবে হবেন ফেসবুক সেলিব্রেটি? টিপস এবং দুই নম্বরী উপায় সমগ্র
    ফেসবুক সেলিব্রেটি এখন সময়ের আলোচিত বিষয়। সেদিন একটা স্ট্যাটাসে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমরা বাঙালী জাতি তো খালি ভাগই হই। কে জানি বলেছিল বাঙালী ...
  • বাংলাই ব্লগার ব্লগ শিখার জন্য চমৎকার বই ডাউনলোড করে নিন
    আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা , আশাকরি সবাই ভাল সুস্থ আছেন। যাই হোক আমি বেশি কিছু দিন থেকেই অনেক পরিশ্রম করে একটি ইবুক লিখাম এবং সেটাই আজক...
  • যারা ফেসবুক পেজ ব্যবহার করেন তাদের জন্য পেজ ম্যানেজার অ্যাপস
    আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের কে একটি নতুন অ্যাপস এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। ফেসবুকের কোনো পেজের অ্যাডমিন মানেই সব সময় সেই পে...
  • কম্পিউটার ও স্মাটফোনের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো রক্ষা করুন
    আসসালামুআলাইকুম। প্রিয় টেকপ্রিয় বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে পিসির ও স্মাটফোনের ডাটা সুরক্ষার কিছু প...
  • Radio Today
    Radio Today FM 89.6 the first and no. 1 private radio, first went on air in May 2006 in Dhaka. From 15th Oct 2006 it expanded coverage to ...
  • লেখাপড়া : লেখাপড়া ধ্বংশ করল আসলে কে?
    1. Firoz Ahmed: “শুধু লোভ! বিজ্ঞানীদের এই কারণেই সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কেও কিছু ধারণা থাকা দরকার। লোভেরও ব্যকরণ আছে, নিয়ম-কানুনের উর্ধে সে...
  • (বাংলা গল্প) বকুল
    বকুল আমার লেখা প্রথম গল্প । আশা করি গল্পটা সবার ভাল লাগবে ।  ধন্যবাদ । বকুল     Shahoreyar Mostofa শ্রেয়া রোজ স্কুলে যাওয়ার ...
  • বাংলা , হিন্দি ও ইংলিশ গান ডাউনলোড করার ৩০ টি ওয়েব সাইট
    আজ আমি আপনাদের ওয়েব সাইট এর লিঙ্ক দেব , যা থেকে সম্পুন ফ্রী তে আপনার পছন্দের গান ডাউনলোড করতে পারবেন। নিম্নে  ফ্রীতে বাংলা , হিন্দি ও ইং...
  • হার না মানা শিক্ষার্থী, ৭৮ বছরে এমএ
    ভবিষ্যতে ইংরেিজতে পিএইচডি করতে চান মনমোহন বর্মণ। রংপুরের            কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে তোলা ছবি l লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উ...

Labels

  • Online Radio
  • অন্যন্য
  • অফার
  • ই-বুক
  • ইসলাম শিক্ষা
  • উইন্ডোজ
  • এন্ডয়েড
  • ওয়ায়ার্ডপ্রেস
  • কম্পিউটার
  • খেলাধুলা
  • গুগল
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জোকস
  • টিপস-ট্রিকস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি কথন
  • প্রোগ্রামিং
  • ফেসবুক
  • ফ্রিল্যান্সার
  • বাংলা কবিতা
  • বাংলা গল্প
  • বিনেদন
  • ব্লগার
  • ভিন্ন স্বাদের খবর
  • লেখাপড়া
  • সফটওয়ার
  • সাস্থ কথা

Facebook Fan

Powered by: Blogger
About Us | Contact Us | Privacy | Sitemap | Terms Condition | Others
Copyright © Shahoreyar Mostofa All Rights Reserved |