রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার একটি মসজিদে বোমা বিস্ফোরণে অজ্ঞাত এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় কয়েকজন মুসল্লি আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ আদায়ের সময় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ মসজিদটি ঘিরে রেখেছে। ওই মসজিদে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন নামাজ পড়েন বলে জানা গেছে।
মসজিদের কয়েকজন মুসল্লির ভাষ্য, বাগমারার শুভডাঙ্গা ইউনিয়নের মচমইল সৈয়দপুর বকপাড়া আহমদিয়া জামে মসজিদে দুপুর দেড়টার দিকে জুমার নামাজ শুরু হয়। প্রথম রাকাতের নামাজ শেষ হওয়ার পরই এক যুবক তাঁর কাছে থাকা বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। বিস্ফোরণে ওই যুবকেরই মৃত্যু হয়। এ সময় বোমার আঘাতে বেশ কয়েকজন মুসল্লি আহত হন।
অজ্ঞাত ওই যুবকের লাশ এখন ঘটনাস্থলে রয়েছে। আহত মুসল্লিদের উদ্ধার করে রাজশাহী, বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ঘটনাস্থলে উপস্থিত বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান প্রথম আলোকে বলেন, বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো ওই যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।
মতিয়ার রহমান বলেন, এ বিষয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), পুলিশের স্বতন্ত্র বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনসহ (পিবিআই) পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বেলা দুইটার পরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মসজিদের ভেতর ছোপ ছোপ রক্ত। মসজিদের ভেতরে অজ্ঞাত হামলাকারীর লাশ পড়ে আছে। সেখানে কাউকে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না পুলিশ। বোমা বিস্ফোরণকারী যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই যুবকের গায়ে কালো রঙের জ্যাকেট রয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ২০০০ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। আহমদিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন এই মসজিদে নামাজ আদায় করে আসছেন।
মসজিদের কয়েকজন মুসল্লির ভাষ্য, বাগমারার শুভডাঙ্গা ইউনিয়নের মচমইল সৈয়দপুর বকপাড়া আহমদিয়া জামে মসজিদে দুপুর দেড়টার দিকে জুমার নামাজ শুরু হয়। প্রথম রাকাতের নামাজ শেষ হওয়ার পরই এক যুবক তাঁর কাছে থাকা বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। বিস্ফোরণে ওই যুবকেরই মৃত্যু হয়। এ সময় বোমার আঘাতে বেশ কয়েকজন মুসল্লি আহত হন।
অজ্ঞাত ওই যুবকের লাশ এখন ঘটনাস্থলে রয়েছে। আহত মুসল্লিদের উদ্ধার করে রাজশাহী, বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ঘটনাস্থলে উপস্থিত বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান প্রথম আলোকে বলেন, বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো ওই যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।
মতিয়ার রহমান বলেন, এ বিষয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), পুলিশের স্বতন্ত্র বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনসহ (পিবিআই) পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বেলা দুইটার পরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মসজিদের ভেতর ছোপ ছোপ রক্ত। মসজিদের ভেতরে অজ্ঞাত হামলাকারীর লাশ পড়ে আছে। সেখানে কাউকে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না পুলিশ। বোমা বিস্ফোরণকারী যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই যুবকের গায়ে কালো রঙের জ্যাকেট রয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ২০০০ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। আহমদিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন এই মসজিদে নামাজ আদায় করে আসছেন।
0 comments:
Post a Comment