ঠিক আপনার মতোই আরেকজন মানুষ যদি সামনে পড়ে যায় তবে কেমন হয়? এখন যে সেটাও সম্ভব। হুবহু মানুষ তৈরির এ প্রযুক্তিও এখন হাতের নাগালে!
চীনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লোনিং কারখানার বিজ্ঞানীদের দাবি: জিন ক্লোনিং করে একজন মানুষের হুবহু আরেকজন তৈরি করা খুব বেশি কঠিন কিছু নয়। তাঁদের মতে প্রযুক্তি এতটাই উন্নত হয়েছে যে মানুষের রেপ্লিকা তৈরি করা সম্ভব।
সম্প্রতি চীনের বায়োটেকনোলজি প্রতিষ্ঠান বয়ালাইফ ও দক্ষিণ কোরিয়ার সুয়াম বায়োটেক এক জোট হয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ক্লোনিং কারখানা চালু করার ঘোষণা দিয়েছে।
বয়ালাইফের চেয়ারম্যান শু শিয়াওচাম বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘মানুষ ক্লোন করার প্রযুক্তি তাঁদের কাছে আছে; তবে মানুষের প্রতিক্রিয়ার কথা ভেবে আমরা এ পথে হাঁটছি না।’
শিয়াওচাম জানান, চীনের তিয়ানজিনে নির্মাণ করা ক্লোনিং কারখানা থেকে আগামী বছর নাগাদ উৎপাদন শুরু করা যাবে। সেখান থেকে ভ্রূণে জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে পোষা প্রাণী, পুলিশের কাজে লাগে এমন কুকুর, ঘোড়দৌড়ের ঘোড়া, মাংস উৎপাদনকারী গরু প্রভৃতি উৎপাদন করা হবে।
তিনি বলেন, চীনের কৃষকেরা বাজারে গরুর মাংসের চাহিদা মেটানোর মতো গরু উৎপাদন করতে পারছেন না। তাই গরু উৎপাদন দিয়েই যাত্রা শুরু হবে ওই কারখানাটির।
মানুষের রেপ্লিকা তৈরি প্রসঙ্গে শিয়াওচাম আরও বলেন, মানুষ তৈরির অনুমোদন যদি মেলে তবে বয়ালাইফের চেয়ে উন্নত প্রযুক্তি আর কারও কাছে নেই। তবে এখন বয়ালাইফ কোনো মানুষের নকল তৈরি করছে না। মানুষের প্রতিক্রিয়ার কথা ভেবেই স্বপ্রণোদিত বিধিনিষেধ মেনে চলছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে চীনের এই প্রযুক্তি উদ্যোক্তা বলেন, ভবিষ্যতে সামাজিক নিয়মকানুনের পরিবর্তন আসতে পারে। বর্তমানে কেবল মা-বাবা মিলে সন্তান জন্ম দিতে পারেন। ভবিষ্যতে বাবা বা মা মিলে কিংবা স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে একা একা সন্তান নিতে পারবেন। এটা তাঁদের পছন্দের ওপর নির্ভর করবে।
শিয়াওচাম জানান, চীনের তিয়ানজিনে নির্মাণ করা ক্লোনিং কারখানা থেকে আগামী বছর নাগাদ উৎপাদন শুরু করা যাবে। সেখান থেকে ভ্রূণে জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে পোষা প্রাণী, পুলিশের কাজে লাগে এমন কুকুর, ঘোড়দৌড়ের ঘোড়া, মাংস উৎপাদনকারী গরু প্রভৃতি উৎপাদন করা হবে।
তিনি বলেন, চীনের কৃষকেরা বাজারে গরুর মাংসের চাহিদা মেটানোর মতো গরু উৎপাদন করতে পারছেন না। তাই গরু উৎপাদন দিয়েই যাত্রা শুরু হবে ওই কারখানাটির।
মানুষের রেপ্লিকা তৈরি প্রসঙ্গে শিয়াওচাম আরও বলেন, মানুষ তৈরির অনুমোদন যদি মেলে তবে বয়ালাইফের চেয়ে উন্নত প্রযুক্তি আর কারও কাছে নেই। তবে এখন বয়ালাইফ কোনো মানুষের নকল তৈরি করছে না। মানুষের প্রতিক্রিয়ার কথা ভেবেই স্বপ্রণোদিত বিধিনিষেধ মেনে চলছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে চীনের এই প্রযুক্তি উদ্যোক্তা বলেন, ভবিষ্যতে সামাজিক নিয়মকানুনের পরিবর্তন আসতে পারে। বর্তমানে কেবল মা-বাবা মিলে সন্তান জন্ম দিতে পারেন। ভবিষ্যতে বাবা বা মা মিলে কিংবা স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে একা একা সন্তান নিতে পারবেন। এটা তাঁদের পছন্দের ওপর নির্ভর করবে।
0 comments:
Post a Comment