জীবন্ত উদ্ভিদের মধ্যেই বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করা সম্ভব। তা করে দেখালেন সুইডেনের লিংকপিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, আলোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি আহরণের একটি পথ খুলে দেবে তাঁদের যুগান্তকারী এই উদ্ভাবন।
টেলিগ্রাফ অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, গবেষকেরা বাগানের একটি গোলাপ গাছের মধ্যে বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করেন। বিদ্যুৎ পরিবাহী দ্রবণীয় পলিমারযুক্ত পানির একটি পাত্রে গোলাপ গাছটিকে বসান তাঁরা। গাছটি যখন পানি শোষণ করে তখন বিদ্যুৎ পরিবাহী ও উপাদানগুলোও গাছ শোষণ করে নিজের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে নেয়। ফুলের রং যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে এটি সেই একই রকম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে।
গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক ম্যাগনাস বারগ্রেন বলেন, গোলাপ গাছটির ভেতর পলিমারের দ্রবণগুলো গাছের আয়নের সঙ্গে মিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি তার তৈরি করে ফেলে যা দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করে ফেলা যায়।
গবেষক বারগ্রেন বলেন, ‘যত দূর পর্যন্ত জানি, এখনো গাছের মাধ্যমে তৈরি ইলেকট্রনিকস নিয়ে কোনো গবেষণাপত্র প্রকাশ হয়েছে। আমরা এখন তাই ‘পাওয়ার প্ল্যান্ট’ বিষয়ে কথা বলতে পারি। আমরা গাছে সেনসর বসিয়ে তা থেকে শক্তি সংগ্রহ করতে পারি অথবা নতুন উপাদান তৈরি করতে পারি।’
টেলিগ্রাফ অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, গবেষকেরা বাগানের একটি গোলাপ গাছের মধ্যে বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করেন। বিদ্যুৎ পরিবাহী দ্রবণীয় পলিমারযুক্ত পানির একটি পাত্রে গোলাপ গাছটিকে বসান তাঁরা। গাছটি যখন পানি শোষণ করে তখন বিদ্যুৎ পরিবাহী ও উপাদানগুলোও গাছ শোষণ করে নিজের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে নেয়। ফুলের রং যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে এটি সেই একই রকম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে।
গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক ম্যাগনাস বারগ্রেন বলেন, গোলাপ গাছটির ভেতর পলিমারের দ্রবণগুলো গাছের আয়নের সঙ্গে মিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি তার তৈরি করে ফেলে যা দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করে ফেলা যায়।
গবেষক বারগ্রেন বলেন, ‘যত দূর পর্যন্ত জানি, এখনো গাছের মাধ্যমে তৈরি ইলেকট্রনিকস নিয়ে কোনো গবেষণাপত্র প্রকাশ হয়েছে। আমরা এখন তাই ‘পাওয়ার প্ল্যান্ট’ বিষয়ে কথা বলতে পারি। আমরা গাছে সেনসর বসিয়ে তা থেকে শক্তি সংগ্রহ করতে পারি অথবা নতুন উপাদান তৈরি করতে পারি।’
গবেষক বারগ্রেন দাবি করেন, এ প্রক্রিয়ার উৎপাদিত সবকিছুই প্রাকৃতিক এবং এ ক্ষেত্রে গাছের নিজস্ব অনন্য পদ্ধতিটিই ব্যবহার করা হয়।
0 comments:
Post a Comment