আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ কিডনি। সেজন্য কিডনির কোনো সমস্যা হলে খুব তাড়াতাড়ি তার চিকিৎসা করা উচিৎ। কখনোই অবহেলা করা উচিৎ না। প্রতিদিনের কয়েকটি অভ্যাস আমাদের কিডনির মারাত্মক ক্ষতি করছে। আর যখন কিডনির ক্ষতি হয়েছে বলে আমরা বুঝতে পারি তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। জেনে নিন, কোন কোন অভ্যাস আপনার কিডনির ক্ষতি করছে।
১/ সঠিক সময়ে প্রস্রাব না করা:
সবসময়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে কাজ করা উচিত আপনার। ব্লাডারে বেশি পরিমাণে মূত্র জমা হলে তাতে শরীরের খুব ক্ষতি হয়। আর তা অভ্যাসে পরিণত করা খুবই খারাপ কারণ তাতে কিডনির ওপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। বেশিদিন এমন চললে কিডনি Kidney ফেল করতে পারে।
২/ সোডা দেওয়া পানীয়:
গবেষণনায় দেখে গেছে, যারা সোডা জাতীয় পানীয় নিয়মিত খান, তাদের কিডনির রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। কোলা জাতীয় ঠাণ্ডা পানীয়ও কিডনির যথেষ্ট ক্ষতি করে।
৩/ সোডিয়াম শরীরে বেশি গেলে:
লবন আমাদের প্রত্যেকের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে মাত্রাতিরিক্ত লবন খেলে তা রক্তের প্রেসার বাড়িয়ে তোলে ও ফলে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হয়।
৪/ ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে:
কিডনিকে সুস্থ রাখতে ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুব প্রয়োজন। এক গবেষণার ফলাফল বলছে, এই ভিটামিনের কমতি হলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ভিটামিন সবচেয়ে বেশি রয়েছে মাছ, আলু ও নানা ধরনের মিষ্টি শাক-সবজিতে।
৫/ ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে:
শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের কমতি হলে কিডনির সমস্যা তৈরি হয়। ম্যাগনেশিয়াম এমন একটি উপাদান যার ঘাটতি হলে ক্যালশিয়াম পুরোপুরি রক্তের মধ্যে মিশে যেতে পারে না। ফলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। সেজন্য সবুজ শাক-সবজি, বিনস, বাদাম ইত্যাদি খাওয়া খুব জরুরি।
৬/ বেশি পরিমাণে ক্যাফেইন খাওয়া:
প্রায় সব ধরনের সফট ড্রিংক, এনার্জি ড্রিংক ও কফিতে ক্যাফেইন থাকে যা বেশি পরিমাণে খেলে কিডনির যথেষ্ট ক্ষতি হয়।
৭/ ঘুমের ঘাটতি হলে:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলেও কিডনির ওপরে চাপ বাড়ে। রাতে নিশ্চিন্ত ঘুম কিডনি ভালো রাখার জন্য খুব প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে কিডনির ক্ষতি হয়।
৮/ পানি কম খেলে:
অনেকেরই পানি কম খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, যা খুব খারাপ। পানি water কম খেলে শরীরের নানা ক্ষতিকর টক্সিনগুলো রক্তে মিশতে শুরু করে। তাই কিডনি ঠিক রাখতে প্রতিদিন নিয়ম করে ১০-১২ গ্লাস পানি খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
৯/ সামান্য রোগ-ব্যাধিকে গুরুত্ব না দেওয়া:
অনেক সময়ে ঠাণ্ডা লাগলে বা ছোটখাটো রোগে আমরা বিশ্রাম না নিয়ে কাজ করে চলি। এর ফলে কিডনির ওপরে মারাত্মক চাপ বাড়ে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নিলে কিডনির নানা রোগ বাঁধতে পারে।
১০/ ধূমপান বা নেশার দ্রব্য পান:
ধূমপানের smoke ফলে কিডনির ক্ষতি হয় তা সর্বজনবিদিত। সাম্প্রতিক গবেষণা মতে, দিনে দুটি সিগারেটই কিডনির ক্ষতির জন্য যথেষ্ট। অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় বেশি খেলে তা শুধু লিভারকে নয়, কিডনিরও যথেষ্ট ক্ষতি করে।
১/ সঠিক সময়ে প্রস্রাব না করা:
সবসময়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে কাজ করা উচিত আপনার। ব্লাডারে বেশি পরিমাণে মূত্র জমা হলে তাতে শরীরের খুব ক্ষতি হয়। আর তা অভ্যাসে পরিণত করা খুবই খারাপ কারণ তাতে কিডনির ওপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। বেশিদিন এমন চললে কিডনি Kidney ফেল করতে পারে।
২/ সোডা দেওয়া পানীয়:
গবেষণনায় দেখে গেছে, যারা সোডা জাতীয় পানীয় নিয়মিত খান, তাদের কিডনির রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। কোলা জাতীয় ঠাণ্ডা পানীয়ও কিডনির যথেষ্ট ক্ষতি করে।
৩/ সোডিয়াম শরীরে বেশি গেলে:
লবন আমাদের প্রত্যেকের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে মাত্রাতিরিক্ত লবন খেলে তা রক্তের প্রেসার বাড়িয়ে তোলে ও ফলে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হয়।
৪/ ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে:
কিডনিকে সুস্থ রাখতে ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুব প্রয়োজন। এক গবেষণার ফলাফল বলছে, এই ভিটামিনের কমতি হলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ভিটামিন সবচেয়ে বেশি রয়েছে মাছ, আলু ও নানা ধরনের মিষ্টি শাক-সবজিতে।
৫/ ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে:
শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের কমতি হলে কিডনির সমস্যা তৈরি হয়। ম্যাগনেশিয়াম এমন একটি উপাদান যার ঘাটতি হলে ক্যালশিয়াম পুরোপুরি রক্তের মধ্যে মিশে যেতে পারে না। ফলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। সেজন্য সবুজ শাক-সবজি, বিনস, বাদাম ইত্যাদি খাওয়া খুব জরুরি।
৬/ বেশি পরিমাণে ক্যাফেইন খাওয়া:
প্রায় সব ধরনের সফট ড্রিংক, এনার্জি ড্রিংক ও কফিতে ক্যাফেইন থাকে যা বেশি পরিমাণে খেলে কিডনির যথেষ্ট ক্ষতি হয়।
৭/ ঘুমের ঘাটতি হলে:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলেও কিডনির ওপরে চাপ বাড়ে। রাতে নিশ্চিন্ত ঘুম কিডনি ভালো রাখার জন্য খুব প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে কিডনির ক্ষতি হয়।
৮/ পানি কম খেলে:
অনেকেরই পানি কম খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, যা খুব খারাপ। পানি water কম খেলে শরীরের নানা ক্ষতিকর টক্সিনগুলো রক্তে মিশতে শুরু করে। তাই কিডনি ঠিক রাখতে প্রতিদিন নিয়ম করে ১০-১২ গ্লাস পানি খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
৯/ সামান্য রোগ-ব্যাধিকে গুরুত্ব না দেওয়া:
অনেক সময়ে ঠাণ্ডা লাগলে বা ছোটখাটো রোগে আমরা বিশ্রাম না নিয়ে কাজ করে চলি। এর ফলে কিডনির ওপরে মারাত্মক চাপ বাড়ে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নিলে কিডনির নানা রোগ বাঁধতে পারে।
১০/ ধূমপান বা নেশার দ্রব্য পান:
ধূমপানের smoke ফলে কিডনির ক্ষতি হয় তা সর্বজনবিদিত। সাম্প্রতিক গবেষণা মতে, দিনে দুটি সিগারেটই কিডনির ক্ষতির জন্য যথেষ্ট। অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় বেশি খেলে তা শুধু লিভারকে নয়, কিডনিরও যথেষ্ট ক্ষতি করে।
0 comments:
Post a Comment