মার্ক জুকার বার্গ’কে কেই না চিনে? সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চমহল পর্যন্ত সকল জায়গায় ছড়িয়ে আছে তার কৃতিত্ব। তার কৃতিত্বের সবচেয় বড় কর্মটি হলো সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম প্লাটফর্ম -“ফেসবুক”। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর মাঝে অন্যতম যোগাযোগ এটি। গ্লোবাল র্যাংকিয়ে দ্বিতীয়স্থানে থাকা এই সুস্যাল সাইটির উপর যদি কেউ পিএইচডি ডিগ্রী করতে চায় তাও হয়তো করা সম্ভব হতে পারে। এই ফেসবুকের বিভিন্ন দিকের মাঝে দুইটি প্রধান অংশ হলো- ব্যক্তিগত প্রোফাইল বা একাউন্ড এবং অফিসিয়াল পেজ বা ফ্যানপেজ।
ফেসবুকে একটি একাউন্ট খোলা যতটা সহজ ঠিক ততটাই কঠিন একাউন্টটিকে ঝামেলামুক্ত রাখা। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার ফেক একাউন্ট এ্যালাউ করে না। তবুও এতে রয়েছে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ ফেক একাউন্ট। আর এ কারণের বিভিন্ন সমস্যার মুখে পতিত হয় আপনার একাউন্ট। যেমন- ফটোভেরিফাই, ডিজেবল, নেম ভেরিফাই, পার্সন ভেরিফাই, ফোন ভেরিফাই ইত্যাদি। আর এর মুখোমুখি হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত আইডিও। কিন্তু আপনি যদি একটু সচেতন হোন তবে আপনার একাউন্টটিকে রাখতে পারেন সুরক্ষিত। যাকে এক কথায় বলা হয় “ভেরিফাইড আইডি বা ভেরিফাইড পেজ”।
মার্ক জুকার বার্গ’কে কেই না চিনে? সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চমহল পর্যন্ত সকল জায়গায় ছড়িয়ে আছে তার কৃতিত্ব। তার কৃতিত্বের সবচেয় বড় কর্মটি হলো সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম প্লাটফর্ম -“ফেসবুক”। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর মাঝে অন্যতম যোগাযোগ এটি। গ্লোবাল র্যাংকিয়ে দ্বিতীয়স্থানে থাকা এই সুস্যাল সাইটির উপর যদি কেউ পিএইচডি ডিগ্রী করতে চায় তাও হয়তো করা সম্ভব হতে পারে। এই ফেসবুকের বিভিন্ন দিকের মাঝে দুইটি প্রধান অংশ হলো- ব্যক্তিগত প্রোফাইল বা একাউন্ড এবং অফিসিয়াল পেজ বা ফ্যানপেজ।
ফেসবুকে একটি একাউন্ট খোলা যতটা সহজ ঠিক ততটাই কঠিন একাউন্টটিকে ঝামেলামুক্ত রাখা। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার ফেক একাউন্ট এ্যালাউ করে না। তবুও এতে রয়েছে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ ফেক একাউন্ট। আর এ কারণের বিভিন্ন সমস্যার মুখে পতিত হয় আপনার একাউন্ট। যেমন- ফটোভেরিফাই, ডিজেবল, নেম ভেরিফাই, পার্সন ভেরিফাই, ফোন ভেরিফাই ইত্যাদি। আর এর মুখোমুখি হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত আইডিও। কিন্তু আপনি যদি একটু সচেতন হোন তবে আপনার একাউন্টটিকে রাখতে পারেন সুরক্ষিত। যাকে এক কথায় বলা হয় “ভেরিফাইড আইডি বা ভেরিফাইড পেজ”।
ভেরিফাইড ফেসবুক প্রোফাইল
ভেরিফাইড পেজ
কয়েক মিলিয়ন পেজের মধ্যে হাতে গোনা কিছু কিছু পেজকেই এই ভেরিফাইড স্ট্যাটাস দিয়ে আসছে ফেসবুক যেমন নামকরা কোন ব্যক্তিত্ব (গায়ক, অভিনেতা, মিউজিক ব্যান্ড, খেলোয়াড়, সাংবাদিক, চিত্রনির্মাতা, বড় কোন প্রতিষ্ঠান) ইত্যাদি। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভেরিফিকেশন সিস্টেমটি সেলেব্রেটি ও বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য তোলা রাখলেও এখন উন্মুক্ত করে দিয়েছে সকলের জন্য। পেজের ক্ষেত্রে আপনি তিনটি ক্যাটগরিতে সবচেয়ে দ্রুত ভেরিফাই করতে পারবেন।
- Company, Organization or Institution
- Artist, Band or Public Figure
- Entertainment
উল্লেখিত তিনটি ক্যাটাগরির মধ্য হলে প্রথম ও তৃতীয় ক্যাটাগরির জন্য আপনার যে সকল ডকুমেন্টস্ লাগবে তা হলো-
- কোম্পানির লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি বা ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি।
- কোম্পানির রেজুলেশন ফলাফল।
- কোম্পানির মালিকের ডকুমেন্টস (ন্যাশনাল আইডি কার্ড, পাসপোর্ট)
- কোম্পানীর নামে ব্যাংক একাউন্ট’স ডকুমেন্ট ।
- কোম্পানীর নামে ক্রেডিট কার্ড বা ডেভিড কার্ডের স্কেন কপি।
- এবং আপনার ওয়েবসাইট লিংক। উল্লেখ্য যে, অবশ্যই যে ওয়েবসাইটটি আপনি প্রদান করে থাকবেন, সে সাইটের সাথে অবশ্যই আপনার পেজের লিংক থাকতে হবে।
দ্বিতীয় ক্যাটাগরির পেজের জন্য এবং ব্যক্তিগত প্রোফাইলের জন্য আপনার দরকার হবে-
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড, পাসপোর্ট এবং যেকোন ভিসা স্কেন কপি।
- আপনাকে নিয়ে যদি কোন পত্রিকায় লেখালেখি হয়ে থাকে তার পেপার কাটিং কপি।
- সরকারি কোন পদক গ্রহণ করে থাকলে তার আলোকচিত্র।
- ক্রেডিট কার্ড বা ডেভিড কার্ডের স্কেন কপি।
- এবং আপনার ওয়েবসাইট লিংক। উল্লেখ্য যে, অবশ্যই যে ওয়েবসাইটটি আপনি প্রদান করে থাকবেন, সে সাইটের সাথে অবশ্যই আপনার পেজের লিংক থাকতে হবে।
সুবিধা সমূহঃ
এত কষ্ট করে আপনি আপনার প্রোফাইল বা পেজ ভেরিফাই করবেন তার কোন সুবিধা থাকবে না তা কি হতে পারে? প্রতিবছর নভেম্বর এবং ডিসেম্বর এই দুই মাস ফেসবুক হাজার হাজার একাউন্ট ও পেজকে বাতিল করে দেয় ফেক একাউন্ট হিসাবে। তবে এটা কোন স্বৈরাচারিত্ব নয়। তারা প্রথমে আপনাকে তাদের ভেরিফিকেশন সিস্টেমে আপনার একাউন্ট বা পেজ ভেরিফাই করতে বলবে। যদি আপনি করতে পারেন তো আপনি আপনার প্রোফাইল বা পেজ ফিরে পাবেন ৩থেকে সাত দিনের মধ্যে। যদি আপনি পরবর্তী ৯০দিনেও আপনার ভেরিফিকেশন কমপ্লিট না করতে পারেন তবে ডিলেট করে দেওয়া হবে আপনার একাউন্ট বা পেজ। একটি জরিপে জানা যায়, প্রতিবছর ফেসবুক প্রায় এক মিলিয়ন এর অধিক একাউন্ট এবং পেজ কে ডিলেট করে দেওয়া হয়।
কিন্তু আপনার পেজ যদি ভেরিফাইড হয় তবে আপনার আর কোন চিন্তাই করতে হবে না। ফেসবুক কখনোই আপনার একাউন্ট বা পেজ নেক্সট টাইম ডিজেবল বা ভেরিফিকেশন চাইবে না। দ্বিতীয়ত সুবিধা হলো স্যোশাল নেটওয়ার্কে সেই মানুষটির বা প্রতিষ্ঠানটির ভ্যালিডিটি। একজন নামকরা গায়কের নাম দিয়ে অনেকেই অনেক পেজ খুলে বসতে পারেন আর তাঁর মাঝে ঠিক কোনটা আসল সেটা বোঝা আসলেই দুরুহ ছিল কিন্তু এখন ভেরিফাই পেজের কল্যানে সেলিব্রিটিদের প্রোফাইল পেজগুলো বেশ নিরাপদেই থাকে আর ফেসবুকে তাদের পোস্টগুলোর প্রসারও আগের তুলনায় বেশী হয়। ফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও বিজ্ঞাপন খুব অধিক পরিমানেই বৃদ্ধি হয়।
যেভাবে ভেরিফাই করবেন আপনার একাউন্ট- কিছু অসাধু চক্রের অসদ্বাচরণের কারণে বাংলাদেশ থেকে পেজ ও প্রোফাইল ভেরিফাই করার অপশনটি বন্ধ করে দিয়েছে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই, আমরা আপনাকে শিখাবো খুব উন্নত একটি নিয়ম যাতে আপনি সহজেই ভেরিফাই করতে পারেন।
Link 3- https://www.facebook.com/help/contact/1448613808726619
লিংক ওয়ানঃ এই বছর পহেলা মার্চ ২০১৫ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয় বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভেরিফাই এপ্লিকেশনের সুযোগটি। তবে প্রথম লিংকের মাধ্যমে আপনি সরাসরি কন্ট্যাক ফর্মটি পূরণ করতে পারবেন। আশা করা যাচ্ছে যে এইবছর আগষ্ট থেকেই আবার বাংলাদেশ থেকে চালু করবে প্রথম পদ্ধতিটি।
ভেরিফাইড পেজ
কয়েক মিলিয়ন পেজের মধ্যে হাতে গোনা কিছু কিছু পেজকেই এই ভেরিফাইড স্ট্যাটাস দিয়ে আসছে ফেসবুক যেমন নামকরা কোন ব্যক্তিত্ব (গায়ক, অভিনেতা, মিউজিক ব্যান্ড, খেলোয়াড়, সাংবাদিক, চিত্রনির্মাতা, বড় কোন প্রতিষ্ঠান) ইত্যাদি। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভেরিফিকেশন সিস্টেমটি সেলেব্রেটি ও বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য তোলা রাখলেও এখন উন্মুক্ত করে দিয়েছে সকলের জন্য। পেজের ক্ষেত্রে আপনি তিনটি ক্যাটগরিতে সবচেয়ে দ্রুত ভেরিফাই করতে পারবেন।
- Company, Organization or Institution
- Artist, Band or Public Figure
- Entertainment
উল্লেখিত তিনটি ক্যাটাগরির মধ্য হলে প্রথম ও তৃতীয় ক্যাটাগরির জন্য আপনার যে সকল ডকুমেন্টস্ লাগবে তা হলো-
- কোম্পানির লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি বা ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি।
- কোম্পানির রেজুলেশন ফলাফল।
- কোম্পানির মালিকের ডকুমেন্টস (ন্যাশনাল আইডি কার্ড, পাসপোর্ট)
- কোম্পানীর নামে ব্যাংক একাউন্ট’স ডকুমেন্ট ।
- কোম্পানীর নামে ক্রেডিট কার্ড বা ডেভিড কার্ডের স্কেন কপি।
- এবং আপনার ওয়েবসাইট লিংক। উল্লেখ্য যে, অবশ্যই যে ওয়েবসাইটটি আপনি প্রদান করে থাকবেন, সে সাইটের সাথে অবশ্যই আপনার পেজের লিংক থাকতে হবে।
দ্বিতীয় ক্যাটাগরির পেজের জন্য এবং ব্যক্তিগত প্রোফাইলের জন্য আপনার দরকার হবে-
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড, পাসপোর্ট এবং যেকোন ভিসা স্কেন কপি।
- আপনাকে নিয়ে যদি কোন পত্রিকায় লেখালেখি হয়ে থাকে তার পেপার কাটিং কপি।
- সরকারি কোন পদক গ্রহণ করে থাকলে তার আলোকচিত্র।
- ক্রেডিট কার্ড বা ডেভিড কার্ডের স্কেন কপি।
- এবং আপনার ওয়েবসাইট লিংক। উল্লেখ্য যে, অবশ্যই যে ওয়েবসাইটটি আপনি প্রদান করে থাকবেন, সে সাইটের সাথে অবশ্যই আপনার পেজের লিংক থাকতে হবে।
সুবিধা সমূহঃ
এত কষ্ট করে আপনি আপনার প্রোফাইল বা পেজ ভেরিফাই করবেন তার কোন সুবিধা থাকবে না তা কি হতে পারে? প্রতিবছর নভেম্বর এবং ডিসেম্বর এই দুই মাস ফেসবুক হাজার হাজার একাউন্ট ও পেজকে বাতিল করে দেয় ফেক একাউন্ট হিসাবে। তবে এটা কোন স্বৈরাচারিত্ব নয়। তারা প্রথমে আপনাকে তাদের ভেরিফিকেশন সিস্টেমে আপনার একাউন্ট বা পেজ ভেরিফাই করতে বলবে। যদি আপনি করতে পারেন তো আপনি আপনার প্রোফাইল বা পেজ ফিরে পাবেন ৩থেকে সাত দিনের মধ্যে। যদি আপনি পরবর্তী ৯০দিনেও আপনার ভেরিফিকেশন কমপ্লিট না করতে পারেন তবে ডিলেট করে দেওয়া হবে আপনার একাউন্ট বা পেজ। একটি জরিপে জানা যায়, প্রতিবছর ফেসবুক প্রায় এক মিলিয়ন এর অধিক একাউন্ট এবং পেজ কে ডিলেট করে দেওয়া হয়।
কিন্তু আপনার পেজ যদি ভেরিফাইড হয় তবে আপনার আর কোন চিন্তাই করতে হবে না। ফেসবুক কখনোই আপনার একাউন্ট বা পেজ নেক্সট টাইম ডিজেবল বা ভেরিফিকেশন চাইবে না। দ্বিতীয়ত সুবিধা হলো স্যোশাল নেটওয়ার্কে সেই মানুষটির বা প্রতিষ্ঠানটির ভ্যালিডিটি। একজন নামকরা গায়কের নাম দিয়ে অনেকেই অনেক পেজ খুলে বসতে পারেন আর তাঁর মাঝে ঠিক কোনটা আসল সেটা বোঝা আসলেই দুরুহ ছিল কিন্তু এখন ভেরিফাই পেজের কল্যানে সেলিব্রিটিদের প্রোফাইল পেজগুলো বেশ নিরাপদেই থাকে আর ফেসবুকে তাদের পোস্টগুলোর প্রসারও আগের তুলনায় বেশী হয়। ফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও বিজ্ঞাপন খুব অধিক পরিমানেই বৃদ্ধি হয়।
যেভাবে ভেরিফাই করবেন আপনার একাউন্ট- কিছু অসাধু চক্রের অসদ্বাচরণের কারণে বাংলাদেশ থেকে পেজ ও প্রোফাইল ভেরিফাই করার অপশনটি বন্ধ করে দিয়েছে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই, আমরা আপনাকে শিখাবো খুব উন্নত একটি নিয়ম যাতে আপনি সহজেই ভেরিফাই করতে পারেন।
Link 3- https://www.facebook.com/help/contact/1448613808726619
লিংক ওয়ানঃ এই বছর পহেলা মার্চ ২০১৫ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয় বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভেরিফাই এপ্লিকেশনের সুযোগটি। তবে প্রথম লিংকের মাধ্যমে আপনি সরাসরি কন্ট্যাক ফর্মটি পূরণ করতে পারবেন। আশা করা যাচ্ছে যে এইবছর আগষ্ট থেকেই আবার বাংলাদেশ থেকে চালু করবে প্রথম পদ্ধতিটি।
লিংক টুঃ এখানে ক্লিক করলে আপনি দেখতে পাবেন-
Can I request that my Page or profile be verified?
We’re not currently accepting verification requests in your region.
অর্থৎ, বর্তমানে আমরা আপনার অঞ্চলের রিকুয়েস্ট গ্রহণ করছি না। এই সিস্টেমটিও গত পহেলা মার্চ থেকে শুরু হয়েছে। তবে এখান থেকেই করতে হবে আপনার কাজ।
পদ্ধতিঃ প্রথমে এখানে ক্লিক করে ৮০৮০পোর্টের একটি স্ট্রং আইপি সিলেক্ট করুন। তারপর Mozilla Firefox চালু করুন > Setting Icon –এ ক্লিক করুন > Advanced ক্লিক করুন> Network ট্যাব সিলেক্ট করুন > Connection “Configure How Firefox Connect to the Internet এর সেটিংয়ে সিলেক্ট করুন> স্ক্রীনশটে যেভাবে আছে সেভাবে সেট করুন তারপর ওকে করুন।
সিলেক্ট এ স্ট্রং আইপি উইথ ৮০৮০ পোর্ট (USA, UK, UAE, IND এর আইপি হলে বেশি সুবিধা হবে)
প্রথম ধাপ কমপ্লিট- এবার সেকেন্ড লিংকে ক্লিক করুন> এবং আপনার পেজ সিলেক্ট করুন> পেজের ওয়েবসাইট ও ইমেইল লিখুন> Browse –এ ক্লিক করে আপনার ডকুমেন্টস জমা করুন> এবং সাবমিট করুন।
লিংক ৩ – এই লিংক থেকে কোন প্রক্সি বা কোন প্রকার চেঞ্জ ছাড়াই গুগুল ক্রোম, টর্চ ব্রাউজার, ইউসি ব্রাউজার থেকে সরাসরি এপ্লিকেশন সাবমিট করতে পারেন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার শুধু ইমেইল চেক করুন আর দেখুন আপনার পেজের অবস্থান।
পেজ ভেরিফাই করতে লাইক বা রেসপন্স এর গুরুত্ব কতটুকু?
একজন সেলিব্রিটি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা পাবলিক ফিগার বা আলোচিত কোন প্রতিষ্ঠান। আপনার পেজটার বয়স কত সেটাও একটা গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। যদি মাস খানেক আগে খুলে থাকেন তাহলে হয়তো ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে। তবে আমার এক পরিচিত ব্যাক্তি যিনি ইংল্যান্ডে একজন রাজনীতিবীদ এবং পার্লামেন্টের সদস্য – তিনি তাঁর পেজ খুলার ৪ দিনের মধ্যেই ভেরিফিকেশন পেয়েছিলেন। সেসময় উনার ফ্যান সংখ্যা ছিল ২০০+ । তাই বলা যায়, ফেসবুক পেজ ভেরিফিকেশনে কত ফ্যান আছে সেটা কোন ব্যাপার না কিন্তু আপনি আসলেই সেই ভেরিফাইড স্ট্যাটাস পাবার এলিজিবিলিট রাখেন কিনা ফেসবুকের কাছে সেটাই দেখার বিষয়। আপনি যদি আপনার পেজের কন্টেন্ট, আউটলুক, About ঠিক মত তথ্য,ঠিকানা, ফোন এসব দিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারেন তাহলে ফেসবুক অফিস আপনাকে ভেরিফাই করবার জন্য লিঙ্ক পাঠাতে পারে। মনে রাখবেন পেজের তথ্যগুলো নির্ভুল হতে হবে আর সত্যিকারের প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তিত্ব হতে হবে। পেপার কাটিং টাইপের নিউজগুলো এক্ষেত্রে বেশ কাজ দিতে পারে। তবে লাইক যত কমই হুক না কেন পাবলিক রেসপন্স থাকতে হবে।
বিঃ দ্রঃ আমাদের পেজ ভেরিফিকেশনের জন্য সাবমিট করেছি। আপনিও আপনার পেজ অথবা একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য সাবমিট করুন এবং আপনার বন্ধুদেরও শেয়ার করুন।
We’re not currently accepting verification requests in your region.
অর্থৎ, বর্তমানে আমরা আপনার অঞ্চলের রিকুয়েস্ট গ্রহণ করছি না। এই সিস্টেমটিও গত পহেলা মার্চ থেকে শুরু হয়েছে। তবে এখান থেকেই করতে হবে আপনার কাজ।
পদ্ধতিঃ প্রথমে এখানে ক্লিক করে ৮০৮০পোর্টের একটি স্ট্রং আইপি সিলেক্ট করুন। তারপর Mozilla Firefox চালু করুন > Setting Icon –এ ক্লিক করুন > Advanced ক্লিক করুন> Network ট্যাব সিলেক্ট করুন > Connection “Configure How Firefox Connect to the Internet এর সেটিংয়ে সিলেক্ট করুন> স্ক্রীনশটে যেভাবে আছে সেভাবে সেট করুন তারপর ওকে করুন।
সিলেক্ট এ স্ট্রং আইপি উইথ ৮০৮০ পোর্ট (USA, UK, UAE, IND এর আইপি হলে বেশি সুবিধা হবে)
প্রথম ধাপ কমপ্লিট- এবার সেকেন্ড লিংকে ক্লিক করুন> এবং আপনার পেজ সিলেক্ট করুন> পেজের ওয়েবসাইট ও ইমেইল লিখুন> Browse –এ ক্লিক করে আপনার ডকুমেন্টস জমা করুন> এবং সাবমিট করুন।
লিংক ৩ – এই লিংক থেকে কোন প্রক্সি বা কোন প্রকার চেঞ্জ ছাড়াই গুগুল ক্রোম, টর্চ ব্রাউজার, ইউসি ব্রাউজার থেকে সরাসরি এপ্লিকেশন সাবমিট করতে পারেন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার শুধু ইমেইল চেক করুন আর দেখুন আপনার পেজের অবস্থান।
পেজ ভেরিফাই করতে লাইক বা রেসপন্স এর গুরুত্ব কতটুকু?
একজন সেলিব্রিটি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা পাবলিক ফিগার বা আলোচিত কোন প্রতিষ্ঠান। আপনার পেজটার বয়স কত সেটাও একটা গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। যদি মাস খানেক আগে খুলে থাকেন তাহলে হয়তো ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে। তবে আমার এক পরিচিত ব্যাক্তি যিনি ইংল্যান্ডে একজন রাজনীতিবীদ এবং পার্লামেন্টের সদস্য – তিনি তাঁর পেজ খুলার ৪ দিনের মধ্যেই ভেরিফিকেশন পেয়েছিলেন। সেসময় উনার ফ্যান সংখ্যা ছিল ২০০+ । তাই বলা যায়, ফেসবুক পেজ ভেরিফিকেশনে কত ফ্যান আছে সেটা কোন ব্যাপার না কিন্তু আপনি আসলেই সেই ভেরিফাইড স্ট্যাটাস পাবার এলিজিবিলিট রাখেন কিনা ফেসবুকের কাছে সেটাই দেখার বিষয়। আপনি যদি আপনার পেজের কন্টেন্ট, আউটলুক, About ঠিক মত তথ্য,ঠিকানা, ফোন এসব দিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারেন তাহলে ফেসবুক অফিস আপনাকে ভেরিফাই করবার জন্য লিঙ্ক পাঠাতে পারে। মনে রাখবেন পেজের তথ্যগুলো নির্ভুল হতে হবে আর সত্যিকারের প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তিত্ব হতে হবে। পেপার কাটিং টাইপের নিউজগুলো এক্ষেত্রে বেশ কাজ দিতে পারে। তবে লাইক যত কমই হুক না কেন পাবলিক রেসপন্স থাকতে হবে।
বিঃ দ্রঃ আমাদের পেজ ভেরিফিকেশনের জন্য সাবমিট করেছি। আপনিও আপনার পেজ অথবা একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য সাবমিট করুন এবং আপনার বন্ধুদেরও শেয়ার করুন।
0 comments:
Post a Comment