নার্সারি লেভেলের ছড়াগুলো শিশুদের সঙ্গে পড়–ন ও পড়ান
শিশুকে স্কুলে ভর্তির আগে তাকে নার্সারি লেভেলের ছড়াগুলো শিখিয়ে দিন। তাদের প্রয়োজনে ছড়াগুলো অভিনয় করে পড়ান, সঙ্গে সঙ্গে তাদেরও অভিনয় করে আবৃত্তি করতে বলুন। বইয়ে ছাপা কবিতার শব্দগুলোতে হাত দিয়ে দেখিয়ে দেখিয়ে পড়তে বলুন।
ধীরে ধীরে তাদের কবিতাটি মুখস্থ করে দিন। যখন সে নার্সারিতে ভর্তি হবে, তখন সেই হয়তো এগিয়ে থাকবে সবার চেয়ে বেশি, আর পড়ালেখায় তার আগ্রহও বেড়ে যাবে বহুগুণ।
শিশুদের জন্য পড়ার পরিবেশ তৈরি করে দিন
যদি সম্ভব হয় তাহলে শিশুর জন্য আলাদা একটি পড়ার রুমের ব্যবস্থা করে দিন। তা সম্ভব না হলে শিশু যে রুমে ঘুমায়, সেই রুমের কোনায় একটি রিডিং টেবিল দিয়ে দিন। রিডিং টেবিলে তাক সিস্টেম থাকলে ভালো হয়। টেবিলের গায়ে শিশুর প্রিয় কার্টুন চরিত্রের স্টিকার লাগিয়ে দিন।
অনেক সময় দেখা যায়, মনের মতো পরিবেশের অভাবেও শিশু পড়তে চায় না। এ রুমে তার খেলনাগুলোও রাখতে পারেন। আর সবচেয়ে ভালো তারই সুন্দর সুন্দর সেরা সিঙ্গেল ছবিগুলো বড় করে প্রিন্ট করে ওই রুমের দেয়ালে লাগিয়ে দিন।
ভালো পড়–য়া কারণে-অকারণে শিশুকে উৎসাহ দিন
শিশুর সার্বিক বিকাশে উৎসাহ দেয়ার বিকল্প কিছু নেই। শিশুকে জানান, সে খুব ভালো পড়তে পারে এবং তার পড়ার আগ্রহ অন্যদের চেয়ে বেশি। তুমি যত বেশি পড়বে, অন্যদের চেয়ে তত বেশি জানবে ও তত বেশি এগিয়ে যাবে। তাকে বলুন, তুমি খুব স্মার্ট। আর স্মার্টদের অনেক কিছু জানতে হয়, তাই তাদের অনেক কিছু
পড়তে হয়।
শিশুকে তার শিক্ষক ও স্কুল সম্পর্কে পজিটিভ কথা বলুন
অনেক শিশুরই স্কুলভীতি থাকে। তারা অনেক সময় ধরে নেয়, স্কুল মানেই কড়া কড়া টিচারের বকুনি আর দুষ্টু ক্লাসমেটদের দুষ্টুমির শিকার হওয়া।
এতে করে তাদের মধ্যে শুরুতেই স্কুলের প্রতি অনীহা দেখা দিতে পারে, যার প্রভাব পড়তে পারে পড়ালেখার ওপর। তাই শিশুদের স্কুলে দেয়ার আগে স্কুল ও টিচার সম্পর্কে ভালো কথা বলুন।
তাদের জানান, স্কুলে তুমি যেমন ভালো ভালো খেলার সাথী পাবে, তেমনি পাবে তোমার যত্ন নেয়ার জন্য ভালো ভালো টিচার।
শিশুকে স্কুলে ভর্তির আগে তাকে নার্সারি লেভেলের ছড়াগুলো শিখিয়ে দিন। তাদের প্রয়োজনে ছড়াগুলো অভিনয় করে পড়ান, সঙ্গে সঙ্গে তাদেরও অভিনয় করে আবৃত্তি করতে বলুন। বইয়ে ছাপা কবিতার শব্দগুলোতে হাত দিয়ে দেখিয়ে দেখিয়ে পড়তে বলুন।
ধীরে ধীরে তাদের কবিতাটি মুখস্থ করে দিন। যখন সে নার্সারিতে ভর্তি হবে, তখন সেই হয়তো এগিয়ে থাকবে সবার চেয়ে বেশি, আর পড়ালেখায় তার আগ্রহও বেড়ে যাবে বহুগুণ।
শিশুদের জন্য পড়ার পরিবেশ তৈরি করে দিন
যদি সম্ভব হয় তাহলে শিশুর জন্য আলাদা একটি পড়ার রুমের ব্যবস্থা করে দিন। তা সম্ভব না হলে শিশু যে রুমে ঘুমায়, সেই রুমের কোনায় একটি রিডিং টেবিল দিয়ে দিন। রিডিং টেবিলে তাক সিস্টেম থাকলে ভালো হয়। টেবিলের গায়ে শিশুর প্রিয় কার্টুন চরিত্রের স্টিকার লাগিয়ে দিন।
অনেক সময় দেখা যায়, মনের মতো পরিবেশের অভাবেও শিশু পড়তে চায় না। এ রুমে তার খেলনাগুলোও রাখতে পারেন। আর সবচেয়ে ভালো তারই সুন্দর সুন্দর সেরা সিঙ্গেল ছবিগুলো বড় করে প্রিন্ট করে ওই রুমের দেয়ালে লাগিয়ে দিন।
ভালো পড়–য়া কারণে-অকারণে শিশুকে উৎসাহ দিন
শিশুর সার্বিক বিকাশে উৎসাহ দেয়ার বিকল্প কিছু নেই। শিশুকে জানান, সে খুব ভালো পড়তে পারে এবং তার পড়ার আগ্রহ অন্যদের চেয়ে বেশি। তুমি যত বেশি পড়বে, অন্যদের চেয়ে তত বেশি জানবে ও তত বেশি এগিয়ে যাবে। তাকে বলুন, তুমি খুব স্মার্ট। আর স্মার্টদের অনেক কিছু জানতে হয়, তাই তাদের অনেক কিছু
পড়তে হয়।
শিশুকে তার শিক্ষক ও স্কুল সম্পর্কে পজিটিভ কথা বলুন
অনেক শিশুরই স্কুলভীতি থাকে। তারা অনেক সময় ধরে নেয়, স্কুল মানেই কড়া কড়া টিচারের বকুনি আর দুষ্টু ক্লাসমেটদের দুষ্টুমির শিকার হওয়া।
এতে করে তাদের মধ্যে শুরুতেই স্কুলের প্রতি অনীহা দেখা দিতে পারে, যার প্রভাব পড়তে পারে পড়ালেখার ওপর। তাই শিশুদের স্কুলে দেয়ার আগে স্কুল ও টিচার সম্পর্কে ভালো কথা বলুন।
তাদের জানান, স্কুলে তুমি যেমন ভালো ভালো খেলার সাথী পাবে, তেমনি পাবে তোমার যত্ন নেয়ার জন্য ভালো ভালো টিচার।
0 comments:
Post a Comment